(অ্যান্টিবায়োটিক) বিরুদ্ধে টিকে থাকার সামর্থ্য অর্জন করছে ব্যাকটেরিয়া। এতে প্রাণঘাতী বিভিন্ন রোগ অবাধ বিস্তারের সুযোগ পাচ্ছে বলে সতর্ক করে দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে অ্যান্টিবায়োটিক অনেক ক্ষেত্রে কার্যকারিতা হারিয়েছে, হারাচ্ছে।
প্রতিরোধের একটি মূল বাধা হচ্ছে নিয়ম না মেনে ওষুধের ব্যবহার
কয়েকটি দরিদ্র দেশে সংক্ষিপ্ত কোর্সে এবং অতি অল্প মাত্রায় অ্যান্টিবায়োটিক সেবন।
ধনী দেশগুলোতে প্রায়ই ভুলভাবে ওষুধ সেবনের পরামর্শ দেওয়া হয়
কয়েকটি দেশে কৃষকেরা পশুর দ্রুত বৃদ্ধির জন্য তাদের খাবারের সঙ্গে অ্যান্টিবায়োটিক মিশিয়ে দেন
রোগীর অসুস্থতা দীর্ঘতর হয় এবং মৃত্যুঝুঁকি বাড়ে
৭টি ব্যাকটেরিয়া ওষুধ প্রতিরোধে সক্রিয়
নিউমোনিয়া হোমাটোলজিক্যাল সংক্রমণ (সেপটিসেমিয়া) ডায়রিয়া মূত্রনালির সংক্রমণ গনোরিয়া।
ই. কোলাই ব্যাকটেরিয়া
ব্যাকটেরিয়ার বংশধরেরা প্রাণঘাতী রূপ নিতে পারে। তারা অ্যান্টিবায়োটিকের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সমর্থ হয়েছে।
প্রতিরোধের কৌশল
ব্যাকটেরিয়া হচ্ছে এমন একটি অণুজীব যা বিবর্ধন ও অভিযোজনের মাধ্যমে অ্যান্টি-বায়োটিক প্রতিরোধী হয়ে ওঠে।
অ্যান্টিবায়োটিক
কাজ করতে হলে অ্যান্টি-বায়োটিককে গ্রহীতার সঙ্গে যুক্ত হতে হয়।
ব্যাকটেরিয়াম
১: উপরিতলের পরিবর্তন
অ্যান্টিবায়োটিকগুলো গ্রহীতার সঙ্গে যুক্ত হয়ে পরিবর্তন ঘটায়।
২: অ্যান্টিবায়োটিকের অদলবদল
কয়েকটি ব্যাকটেরিয়ার তৈরি এনজাইম অ্যান্টিবায়োটিককে ভেঙে ফেলতে পারে।
৩: উপরিতল বন্ধ হয়ে যায়
কোষে অ্যান্টিবায়োটিকের প্রবেশপথ বা লোমকূপ বন্ধ করে দেয় ব্যাকটেরিয়া।
৪: অ্যান্টিবায়োটিক বিতাড়িত
কয়েকটি ব্যাকটেরিয়া অ্যান্টিবায়োটিককে কোষের বাইরে বের করে দিতে পারে।
সূত্র: ওএমএস/জানসিন সিলাগ/এএফপি।
প্রতিরোধের একটি মূল বাধা হচ্ছে নিয়ম না মেনে ওষুধের ব্যবহার
কয়েকটি দরিদ্র দেশে সংক্ষিপ্ত কোর্সে এবং অতি অল্প মাত্রায় অ্যান্টিবায়োটিক সেবন।
ধনী দেশগুলোতে প্রায়ই ভুলভাবে ওষুধ সেবনের পরামর্শ দেওয়া হয়
কয়েকটি দেশে কৃষকেরা পশুর দ্রুত বৃদ্ধির জন্য তাদের খাবারের সঙ্গে অ্যান্টিবায়োটিক মিশিয়ে দেন
রোগীর অসুস্থতা দীর্ঘতর হয় এবং মৃত্যুঝুঁকি বাড়ে
৭টি ব্যাকটেরিয়া ওষুধ প্রতিরোধে সক্রিয়
নিউমোনিয়া হোমাটোলজিক্যাল সংক্রমণ (সেপটিসেমিয়া) ডায়রিয়া মূত্রনালির সংক্রমণ গনোরিয়া।
ই. কোলাই ব্যাকটেরিয়া
ব্যাকটেরিয়ার বংশধরেরা প্রাণঘাতী রূপ নিতে পারে। তারা অ্যান্টিবায়োটিকের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সমর্থ হয়েছে।
প্রতিরোধের কৌশল
ব্যাকটেরিয়া হচ্ছে এমন একটি অণুজীব যা বিবর্ধন ও অভিযোজনের মাধ্যমে অ্যান্টি-বায়োটিক প্রতিরোধী হয়ে ওঠে।
অ্যান্টিবায়োটিক
কাজ করতে হলে অ্যান্টি-বায়োটিককে গ্রহীতার সঙ্গে যুক্ত হতে হয়।
ব্যাকটেরিয়াম
১: উপরিতলের পরিবর্তন
অ্যান্টিবায়োটিকগুলো গ্রহীতার সঙ্গে যুক্ত হয়ে পরিবর্তন ঘটায়।
২: অ্যান্টিবায়োটিকের অদলবদল
কয়েকটি ব্যাকটেরিয়ার তৈরি এনজাইম অ্যান্টিবায়োটিককে ভেঙে ফেলতে পারে।
৩: উপরিতল বন্ধ হয়ে যায়
কোষে অ্যান্টিবায়োটিকের প্রবেশপথ বা লোমকূপ বন্ধ করে দেয় ব্যাকটেরিয়া।
৪: অ্যান্টিবায়োটিক বিতাড়িত
কয়েকটি ব্যাকটেরিয়া অ্যান্টিবায়োটিককে কোষের বাইরে বের করে দিতে পারে।
সূত্র: ওএমএস/জানসিন সিলাগ/এএফপি।