সাময়িকী.কম
ভিসি ও প্রোভিসির গাড়িতে ছাত্রলীগ কর্মীদের হামলার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগ-পুলিশ সংঘর্ষের ঘটনায় সোমবার থেকে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। সোমবার ২৫ আগস্ট থেকে ৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এ ছুটি কার্যকর থাকবে। এছাড়া সোমবার বেলা ১২টার মধ্যে শিক্ষার্থীদের আবাসিক হল ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। ভাংচুর ও সংঘর্ষের ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠন করা হয়েছে।
রোববার রাতে বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুল হাকিম সরকার, উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. শাহিনুর রহমান, রেজিস্ট্রার ড. মোসলেম উদ্দিন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মাহবুবর রহমান, ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেনসহ সিন্ডিকেটের কয়েকজন সদস্য।
বৈঠক শেষে উপাচার্য আব্দুল হাকিম সরকার বলেন, ‘উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে রাতে জরুরি সিন্ডিকেটের সভা বসে। ২৫ আগস্ট থেকে ৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল প্রকার একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ রাখার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়। এ সময়ের মধ্যে সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। পরবর্তীতে পরীক্ষার নতুন তারিখ জানানো হবে।’
রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিশ ও ছাত্রলীগের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ও প্রোভিসির গাড়িতে ছাত্রলীগ কর্মীদের হামলার ঘটনাকে কেন্দ্র করে রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এতে ৫ পুলিশ, ছাত্রলীগের ৬ জন গুলিবিদ্ধসহ ২০ নেতাকর্মী, ৫ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ ৩৫ জন আহত হয়েছেন। আহতদের বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেলে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়। আশংকাজনক অবস্থায় দশজনকে কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনার সময় প্রক্টর ও ছাত্র-উপদেষ্টার অফিসসহ প্রায় ১৫টি গাড়িতে ভাংচুর চালায় ছাত্রলীগ কর্মীরা।
এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় ভিসি অধ্যাপক ড. আবদুল হাকিম সরকার বলেন, ‘আমি জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান শেষে অফিসের দিকে যাওয়ার সময় আমার গাড়িতে যারা হামলা করেছে অতি শিগগিরই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করব। কী কারণে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশকে অস্থিতিশীল করছে তার বিরুদ্ধে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
সংঘর্ষ ও ভাংচুরের ঘটনা তদন্তে সিন্ডিকেটের বৈঠকে ভিসি আবদুল হাকিম সরকারকে আহ্বায়ক করে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সদস্য কতজন হবে তা নির্ধারণের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে ভিসিকে। বিশ্ববিদ্যালয় খোলার পর কমিটিকে তদন্ত প্রতিবেদন সিন্ডিকেটে দাখিল করতে বলা হয়েছে।
ছবি : সংগৃহীত |
ভিসি ও প্রোভিসির গাড়িতে ছাত্রলীগ কর্মীদের হামলার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগ-পুলিশ সংঘর্ষের ঘটনায় সোমবার থেকে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। সোমবার ২৫ আগস্ট থেকে ৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এ ছুটি কার্যকর থাকবে। এছাড়া সোমবার বেলা ১২টার মধ্যে শিক্ষার্থীদের আবাসিক হল ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। ভাংচুর ও সংঘর্ষের ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠন করা হয়েছে।
রোববার রাতে বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুল হাকিম সরকার, উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. শাহিনুর রহমান, রেজিস্ট্রার ড. মোসলেম উদ্দিন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মাহবুবর রহমান, ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেনসহ সিন্ডিকেটের কয়েকজন সদস্য।
বৈঠক শেষে উপাচার্য আব্দুল হাকিম সরকার বলেন, ‘উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে রাতে জরুরি সিন্ডিকেটের সভা বসে। ২৫ আগস্ট থেকে ৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল প্রকার একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ রাখার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়। এ সময়ের মধ্যে সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। পরবর্তীতে পরীক্ষার নতুন তারিখ জানানো হবে।’
রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিশ ও ছাত্রলীগের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ও প্রোভিসির গাড়িতে ছাত্রলীগ কর্মীদের হামলার ঘটনাকে কেন্দ্র করে রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এতে ৫ পুলিশ, ছাত্রলীগের ৬ জন গুলিবিদ্ধসহ ২০ নেতাকর্মী, ৫ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ ৩৫ জন আহত হয়েছেন। আহতদের বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেলে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়। আশংকাজনক অবস্থায় দশজনকে কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনার সময় প্রক্টর ও ছাত্র-উপদেষ্টার অফিসসহ প্রায় ১৫টি গাড়িতে ভাংচুর চালায় ছাত্রলীগ কর্মীরা।
এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় ভিসি অধ্যাপক ড. আবদুল হাকিম সরকার বলেন, ‘আমি জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান শেষে অফিসের দিকে যাওয়ার সময় আমার গাড়িতে যারা হামলা করেছে অতি শিগগিরই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করব। কী কারণে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশকে অস্থিতিশীল করছে তার বিরুদ্ধে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
সংঘর্ষ ও ভাংচুরের ঘটনা তদন্তে সিন্ডিকেটের বৈঠকে ভিসি আবদুল হাকিম সরকারকে আহ্বায়ক করে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সদস্য কতজন হবে তা নির্ধারণের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে ভিসিকে। বিশ্ববিদ্যালয় খোলার পর কমিটিকে তদন্ত প্রতিবেদন সিন্ডিকেটে দাখিল করতে বলা হয়েছে।