সাময়িকী.কম
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিনী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছার ৮৪তম জন্মবার্ষিকী আজ শুক্রবার।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিনী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছার ৮৪তম জন্মবার্ষিকী আজ শুক্রবার।
বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা ১৯৩০ সালের এইদিনে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। মাত্র তিন বছর বয়সে বাবা শেখ জহুরুল হক ও পাঁচ বছর বয়সে মা হোসনে আরা বেগমকে হারান তিনি। চাচাত ভাই শেখ লুত্ফর রহমানের ছেলে শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে বেগম ফজিলাতুন্নেছার বিয়ে হয়। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের রোগে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা, কারাগারে আটক নেতা-কর্মীদের খোঁজ-খবর নেওয়া ও পরিবার-পরিজনদের যে কোনো সংকটে পাশে দাঁড়াতেন তিনি।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর সাথে তাকেও ঘাতক খুনীরা হত্যা করে।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ বাণী দিয়েছেন।
বাণীতে রাষ্ট্রপতি বলেন, বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিণী শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব আমৃত্যু স্বামীর পাশে থেকে দেশ ও জাতিগঠনে বিপুল অবদান রেখেছেন। রাজনৈতিক কারণে বিভিন্ন সময়ে স্বামীর কারাবরণকালীন তিনি হিমালয়ের মতো স্থির ও অবিচল থেকে স্বামীর কারামুক্তির পাশাপাশি তাঁর অনুপস্থিতিতে বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সকলকে মূল্যবান পরামর্শ ও সহযোগিতা করতেন।
তিনি আরও বলেন, বঙ্গমাতা ছিলেন নির্লোভ, নিরহঙ্কার ও পরোপকারী। পার্থিব বিত্ত-বৈভব তাঁকে আকৃষ্ট করতে পারেনি। স্বামী একটি স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী হওয়া সত্ত্বেও তিনি অনাড়ম্বর জীবনযাপন করতেন। বাংলাদেশের ইতিহাসে তাঁর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।
অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় স্বাধীনতাবিরোধী ঘাতকচক্র তাঁকে বাঁচতে দেয়নি। স্বামী-পুত্র-পুত্রবধূসহ নিকট আত্মীয়ের সাথে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তিনি ধানমন্ডির নিজ বাসভবনে নির্মমভাবে শহিদ হন। জাতির ইতিহাসে এ এক কলঙ্কজনক অধ্যায়। বঙ্গমাতা বাঙালি রমণীদের জন্য যে আদর্শ রেখে গেছেন তা যুগ যুগ ধরে অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে।
বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছার ৮৪তম জন্মবার্ষিকী জন্মদিন উপলক্ষে আওয়ামী লীগ সহ বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে বনানী কবরস্থানে শহীদ ফজিলাতুন্নেছার সমাধিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ শেষে কোরানখানি, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল।
এ উপলক্ষে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগসহ সহযোগী ও ভাতৃপ্রতিমসংগঠন বাদ আছর ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয় প্রাঙ্গণে মিলাদ ,দোয়া মাহফিলও আলোচনা সভার আয়োজন করেছে।
মহানগর আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ এবং স্বেচ্ছাসেবক লীগ সকালে বনানী কবরস্থানে বেগম ফজিলাতুন্নেছার কবরে শ্রদ্ধা জানানো এবং বিশেষ মোনাজাতের আয়োজন করেছে। ছাত্রলীগ এ উপলক্ষে শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আলোচনা সভার আয়োজন করেছে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম গতকাল এক বিবৃতিতে শুক্রবার জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিনী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী যথাযোগ্য মর্যাদায় দেশবাসীকে সাথে নিয়ে পালন করার জন্য আওয়ামী লীগ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সকল স্তরের নেতা-কর্মী, সমর্থক, শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ বাণী দিয়েছেন।
বাণীতে রাষ্ট্রপতি বলেন, বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিণী শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব আমৃত্যু স্বামীর পাশে থেকে দেশ ও জাতিগঠনে বিপুল অবদান রেখেছেন। রাজনৈতিক কারণে বিভিন্ন সময়ে স্বামীর কারাবরণকালীন তিনি হিমালয়ের মতো স্থির ও অবিচল থেকে স্বামীর কারামুক্তির পাশাপাশি তাঁর অনুপস্থিতিতে বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সকলকে মূল্যবান পরামর্শ ও সহযোগিতা করতেন।
তিনি আরও বলেন, বঙ্গমাতা ছিলেন নির্লোভ, নিরহঙ্কার ও পরোপকারী। পার্থিব বিত্ত-বৈভব তাঁকে আকৃষ্ট করতে পারেনি। স্বামী একটি স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী হওয়া সত্ত্বেও তিনি অনাড়ম্বর জীবনযাপন করতেন। বাংলাদেশের ইতিহাসে তাঁর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।
অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় স্বাধীনতাবিরোধী ঘাতকচক্র তাঁকে বাঁচতে দেয়নি। স্বামী-পুত্র-পুত্রবধূসহ নিকট আত্মীয়ের সাথে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তিনি ধানমন্ডির নিজ বাসভবনে নির্মমভাবে শহিদ হন। জাতির ইতিহাসে এ এক কলঙ্কজনক অধ্যায়। বঙ্গমাতা বাঙালি রমণীদের জন্য যে আদর্শ রেখে গেছেন তা যুগ যুগ ধরে অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে।
বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছার ৮৪তম জন্মবার্ষিকী জন্মদিন উপলক্ষে আওয়ামী লীগ সহ বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে বনানী কবরস্থানে শহীদ ফজিলাতুন্নেছার সমাধিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ শেষে কোরানখানি, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল।
এ উপলক্ষে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগসহ সহযোগী ও ভাতৃপ্রতিমসংগঠন বাদ আছর ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয় প্রাঙ্গণে মিলাদ ,দোয়া মাহফিলও আলোচনা সভার আয়োজন করেছে।
মহানগর আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ এবং স্বেচ্ছাসেবক লীগ সকালে বনানী কবরস্থানে বেগম ফজিলাতুন্নেছার কবরে শ্রদ্ধা জানানো এবং বিশেষ মোনাজাতের আয়োজন করেছে। ছাত্রলীগ এ উপলক্ষে শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আলোচনা সভার আয়োজন করেছে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম গতকাল এক বিবৃতিতে শুক্রবার জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিনী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী যথাযোগ্য মর্যাদায় দেশবাসীকে সাথে নিয়ে পালন করার জন্য আওয়ামী লীগ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সকল স্তরের নেতা-কর্মী, সমর্থক, শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।