সাময়িকী.কম: প্রতিবছর লঞ্চ দুর্ঘটনায় ব্যাপক প্রাণহানির ঘটনা ঘটছে। লঞ্চ দুর্ঘটনায় গত দুই দশকে পাঁচ হাজার ৪০০ জনের মৃত্যু হয়েছে। ১৯৯৪-২০১৩ সাল পর্যন্ত সংঘটিত ৬৫৯টি দুর্ঘটনায় নিখোঁজ হয়েছেন এক হাজার ৫০০ জনের বেশি। সকল সদস্যের মৃত্যুর কারণে নিশ্চিহ্ন হয়েছে ৩৯৩টি পরিবার। একমাত্র উপার্জনক্ষ সদস্যকে হারিয়ে ৬৫৬টি পরিবার উদ্বাস্তু-ছিন্নমূল হয়েছে। পিটিবি নিউজ২৪.কম এর গবেষণা রিপোর্টে এ তথ্য জানাগেছে।
সম্প্রতি গত ৩১ জুলাই সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলায় যমুনা নদীতে নৌকাডুবে আটজনের মৃত্যু হয়। তার দুইদিন আগে ২৯ জুলাই কুষ্টিয়ার পদ্মা নদীতে নৌভ্রমণে গিয়ে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারায় ১১ জন। এ ছাড়া গত ১৫ মে মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ার দৌলতপুরের কাছে মেঘনা নদীতে ঝড়ের কবলে পড়ে এমভি মিরাজ-৪ নামে একটি লঞ্চ ডুবে যায়। ওই ঘটনায় নদী থেকে মোট ৫৮ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়। এর আগে ৩ মে শাতেল-১ নামে একটি লঞ্চ পটুয়াখালীতে ডুবে যায়। এই দুর্ঘটনায় ৩০ জনের প্রাণহানি ঘটে।
‘দুই দশকে লঞ্চ দুর্ঘটনায় প্রাণহানি’ শীর্ষক এই গবেষণা প্রতিবেদন তৈরি করেন পিটিবি নিউজ২৪.কম এর প্রধান সম্পাদক আশীষ কুমার দে।
সম্প্রতি গত ৩১ জুলাই সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলায় যমুনা নদীতে নৌকাডুবে আটজনের মৃত্যু হয়। তার দুইদিন আগে ২৯ জুলাই কুষ্টিয়ার পদ্মা নদীতে নৌভ্রমণে গিয়ে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারায় ১১ জন। এ ছাড়া গত ১৫ মে মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ার দৌলতপুরের কাছে মেঘনা নদীতে ঝড়ের কবলে পড়ে এমভি মিরাজ-৪ নামে একটি লঞ্চ ডুবে যায়। ওই ঘটনায় নদী থেকে মোট ৫৮ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়। এর আগে ৩ মে শাতেল-১ নামে একটি লঞ্চ পটুয়াখালীতে ডুবে যায়। এই দুর্ঘটনায় ৩০ জনের প্রাণহানি ঘটে।
এদিকে সোমবার পদ্মায় ডুবলো পিনাক-৬ নামের একটি লঞ্চ। বুধবার রাত পর্যন্ত মোট ২৩ জনের লাশ উদ্ধার করা গেলেও নিখোঁজ রয়েছেন দেড় শতাধিক।