আপনি কি ভ্যানিলা আইসক্রিম পছন্দ করেন? আইসক্রিমের ক্ষেত্রে এক এক জন একেক রকমের ফ্লেভার পছন্দ করলেও ভ্যানিলা ফ্লেভার অপছন্দ করেন এমন মানুষ পাওয়া বেশ ঝামেলার ব্যাপার। সব সময়েই তো আইসক্রিমের ক্ষতিকর দিক গুলোর কথাই জেনে এসেছেন। আইসক্রিমের উপকারীতার কথা কি জানেন?
আপনি যদি ভ্যানিলা আইসক্রিমপ্রেমী হয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য সুখবর হলো ভ্যানিলা আইসক্রিম আপনার মন ও শরীরের জন্য ভালো। আসুন জেনে নেয়া যাক ভ্যানিলা আইসক্রিমের ৩টি উপকারিতা সম্পর্কে
মন ভালো করে
খুব মন খারাপ? অথবা কারো উপর প্রচন্ড মেজাজ খারাপ হচ্ছে আপনার? দেরি না করে খেয়ে নিন একবাটি ভ্যানিলা আইসক্রিম। অবাক হলেন তো। ভ্যানিলা ফ্লেভারের আছে মন ভালো করার অসাধারণ ক্ষমতা। ভ্যানিলার সুবাস নাকে গেলেই মনটা হালকা হয়ে যায় এবং মানসিক চাপ অনেকটাই কমে যায়। সেই সঙ্গে ভ্যানিলার আইসক্রিমের ঠান্ডা মিষ্টি স্বাদ মন ভালো করে দিতে মাত্র কয়েক মিনিট সময় নেয়।
এছাড়া ভ্যানিলা আইসক্রিমের আছে প্রচুর ফসফরাস যা লিবিডো বৃদ্ধি করে এবং এনডরফিন উৎপাদন বৃদ্ধি করে। ফলে যৌন আকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি পায় এবং বিষন্নতা কমে যায়।
এছাড়া ভ্যানিলা আইসক্রিমের আছে প্রচুর ফসফরাস যা লিবিডো বৃদ্ধি করে এবং এনডরফিন উৎপাদন বৃদ্ধি করে। ফলে যৌন আকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি পায় এবং বিষন্নতা কমে যায়।
ক্যালসিয়ামের উৎস
ভ্যানিলা আইসক্রিমের প্রধান একটি উপকরণ হলো দুধ। দুধে আছে প্রচুর ক্যালসিয়াম যা হাড়কে রাখে শক্ত ও মজবুত। দাঁত ভালো ও মজবুত রাখতেও জুড়ি নেই ক্যালসিয়ামের। সাধারণত প্রতি ১০০ গ্রাম আইসক্রিমে ১০৯ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। তবে ব্র্যান্ডের তারতম্যের কারণে এর পরিমাণ কম বেশি হতে পারে।
শক্তি যোগায়
ভ্যানিলা আইসক্রিমে আছে প্রচুর প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফ্যাট ও নানান পুষ্টি উপাদান যা শরীরে শক্তি যোগাতে সহায়তা করে। আমেরিকান এগ্রিকালচারাল ডিপার্টমেন্টের মতে দেড় কাপ আইসক্রিমে ১৩৭ ক্যালরি এনার্জি পাওয়া যায় যা দেড় কাপ দুধের প্রায় দ্বিগুন। তাই যখন চট করে শরীরে শক্তি পাওয়া প্রয়োজন কিংবা দ্রুত ওজন বাড়ানো প্রয়োজন তখন আইসক্রিম হতে পারে আপনার জন্য একটি আদর্শ খাবার।