একটি সিনেমা মোটামুটি তিন ঘণ্টা লম্বা হয়। তাহলে পয়সা ও সময় খরচ করে তিন ঘণ্টা
যাবত একটা বাজে সিনেমা কেন দেখবেন? হ্যাঁ, বলিউডি সিনেমা দেখতে আমরা প্রায়
সকলেই ভালোবাসি। তাই বলে কি বলিউডের সব সিনেমাই ভালো? একেবারেই কিন্তু নয়!
বরং এমন কিছু সিনেমা আছে সেগুলো দেখার পর রাগে-হতাশায় নিজের চুল ছিঁড়তে
ইচ্ছা করবে আপনার। আসুন, আজ দেখি তেমনই বাজে সিনেমার দ্বিতীয় পর্ব। আজ রইলো
আরও ৫ সিনেমা।
প্লেয়ারস:
পুরোপুরি সম্মান রেখেই বলছি, বলিউডের অ্যাকশন থ্রিলারের অন্যতম জুটি আব্বাস-মাস্তান যাদের যুগলবন্দীতে দর্শক উপভোগ করেছে ‘রেস’র মতো সিনেমা। এই আব্বাস-মাস্তান কিভাবে প্লেয়ারস এর মতো একটি সিনেমা তৈরি করলেন। হলিউডের ‘ইটালিয়ান জব’ সিনেমার নকল এই সিনেমাটি নিয়ে দর্শকের মনে আগ্রহের সৃষ্টি করতে পারলেও সিনেমাটি দেখে দর্শকরা নিজেরা নিজেকে গাল দিতে বাধ্য হবেন। সিনেমার প্রথম অংশটুকু দেখেই আপনি যতটা না বিরক্ত হবেন শেষের দিকে সোনামের জোর করে আবেদনময়ী হয়ে ওঠার চেষ্টায় আপনি তার থেকে বেশি বিরক্ত হবেন।
তেরি মেরি কাহানি:
সিনেমা দিয়ে পরিচালক আদৌ কী বোঝাতে চেয়েছেন তা আপনি কখনই আবিষ্কার করতে পারবেন না। তিন ভিন্ন প্রেক্ষাপট এবং তিন ভিন্ন ভিন্ন সময়ের প্রেমের গল্প বলতে গিয়ে পরিচালক নিজেই ঝামেলায় পড়ে যান। সিনেমার প্রথম অংশটি আপনাকে আকর্ষিত করলেও শেষের অংশটুকু ততটাই ভোগাবে। পুরো সিনেমার আর কিছু ভাল না হলেও শাহিদ-প্রিয়াঙ্কা অভিনীত গানগুলো ভাল লাগবে এতটুকু বলা যায়।
কিসমাত লাভ পেয়সা দিল্লিঃ
কি অদ্ভুত নাম! তাও না হয় বুঝলাম। কিন্তু ভিভেক ওবেরয়ের মতো একজন সুদর্শন নায়ক ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ইনিংস কিভাবে এমন একটি সিনেমা দিয়ে করতে পারলেন তা আসলেই ভাবিয়ে তুলবে! ভিভেকের কমেডি ঘরানার এই সিনেমাটি নিয়ে দর্শকের মনে অনেক আশার সঞ্চার হলেও মল্লিকার অতিরঞ্জিত অভিনয় সবাইকে বিরক্ত বৈ কি ভাল লাগাতে পারেনি।
বেশারামঃ
সিনেমাটি দেখার পর সবাই ভাবতে বসেছিলেন জনপ্রিয়তার স্রোতে বোধয় রণবীর একেবারে গা ভসিয়ে দিয়েছেন। নয়তো ইয়ে জাওয়ানি হে দিওয়ানির মতো ব্লকবাস্টার উপহার দেয়ার পর এমন একটি সিনেমা কি ভেবে করেলন এই হার্টথ্রব। পরবর্তীতে নিজের ভুল বুঝতে পেরে দর্শকদের কাছে ক্ষমাও চান এই অভিনেতা।
তিস মার খানঃ
অক্ষয় কুমার এবং বলিউডের অন্যতম আবেদনময়ি নায়িকা ক্যাটরিনা কাইফকে দিয়েও দর্শককে বোকা বানাতে পারেননি পরিচালক ফারাহ খান। ফারাহ’র জীবনের সব থেকে বাজে সিনেমার আসনে ১ম স্থানে রয়েছে এই সিনেমাটি।
পুরোপুরি সম্মান রেখেই বলছি, বলিউডের অ্যাকশন থ্রিলারের অন্যতম জুটি আব্বাস-মাস্তান যাদের যুগলবন্দীতে দর্শক উপভোগ করেছে ‘রেস’র মতো সিনেমা। এই আব্বাস-মাস্তান কিভাবে প্লেয়ারস এর মতো একটি সিনেমা তৈরি করলেন। হলিউডের ‘ইটালিয়ান জব’ সিনেমার নকল এই সিনেমাটি নিয়ে দর্শকের মনে আগ্রহের সৃষ্টি করতে পারলেও সিনেমাটি দেখে দর্শকরা নিজেরা নিজেকে গাল দিতে বাধ্য হবেন। সিনেমার প্রথম অংশটুকু দেখেই আপনি যতটা না বিরক্ত হবেন শেষের দিকে সোনামের জোর করে আবেদনময়ী হয়ে ওঠার চেষ্টায় আপনি তার থেকে বেশি বিরক্ত হবেন।
সিনেমা দিয়ে পরিচালক আদৌ কী বোঝাতে চেয়েছেন তা আপনি কখনই আবিষ্কার করতে পারবেন না। তিন ভিন্ন প্রেক্ষাপট এবং তিন ভিন্ন ভিন্ন সময়ের প্রেমের গল্প বলতে গিয়ে পরিচালক নিজেই ঝামেলায় পড়ে যান। সিনেমার প্রথম অংশটি আপনাকে আকর্ষিত করলেও শেষের অংশটুকু ততটাই ভোগাবে। পুরো সিনেমার আর কিছু ভাল না হলেও শাহিদ-প্রিয়াঙ্কা অভিনীত গানগুলো ভাল লাগবে এতটুকু বলা যায়।
কি অদ্ভুত নাম! তাও না হয় বুঝলাম। কিন্তু ভিভেক ওবেরয়ের মতো একজন সুদর্শন নায়ক ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ইনিংস কিভাবে এমন একটি সিনেমা দিয়ে করতে পারলেন তা আসলেই ভাবিয়ে তুলবে! ভিভেকের কমেডি ঘরানার এই সিনেমাটি নিয়ে দর্শকের মনে অনেক আশার সঞ্চার হলেও মল্লিকার অতিরঞ্জিত অভিনয় সবাইকে বিরক্ত বৈ কি ভাল লাগাতে পারেনি।
সিনেমাটি দেখার পর সবাই ভাবতে বসেছিলেন জনপ্রিয়তার স্রোতে বোধয় রণবীর একেবারে গা ভসিয়ে দিয়েছেন। নয়তো ইয়ে জাওয়ানি হে দিওয়ানির মতো ব্লকবাস্টার উপহার দেয়ার পর এমন একটি সিনেমা কি ভেবে করেলন এই হার্টথ্রব। পরবর্তীতে নিজের ভুল বুঝতে পেরে দর্শকদের কাছে ক্ষমাও চান এই অভিনেতা।
অক্ষয় কুমার এবং বলিউডের অন্যতম আবেদনময়ি নায়িকা ক্যাটরিনা কাইফকে দিয়েও দর্শককে বোকা বানাতে পারেননি পরিচালক ফারাহ খান। ফারাহ’র জীবনের সব থেকে বাজে সিনেমার আসনে ১ম স্থানে রয়েছে এই সিনেমাটি।