![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi_EPHpF7TlaFYkjFB_SCj2WnAI9mfVOBcIC174H4KT181ucCVTS94FVynv7y1qAMdqXIMRzWqANLQzouJJtsUrfqbb6ajyZQJTw_1FqfPaHYgqsaX0w9mCe8dcKmvyUCp-Gl8LU_0YIps/s640/pensive-woman-biting-lips.jpg)
মুদ্রাদোষের রকমফেরঃ
মুদ্রাদোষ নানা রকমের হতে পারে। যেমন,- -হাতের নখ কামড়ানো বা পা নাচানো
- -কথা বলার সময় বার বার শ্রাগ করা
- -হাতের কাছে কিছু পেলেই সেটা নিয়ে কান চুলকানো
- -মাথা বা শরীরের কোন স্থান চুলকানো
- -কোন একটি বিশেষ শব্দ বার বার ব্যবহার করা
- -হাতের আঙ্গুল ফোটানো
- -নাকের ভেতর আঙ্গুল ঢুকিয়ে চুলকানো ইত্যাদি
১। আপনার মুদ্রাদোষটি সনাক্ত করুন
প্রথমেই সনাক্ত করুন আপনার মুদ্রাদোষ উপরের কোনটি। নিজে না পারলে আপনার আশপাশের কাছের মানুষদের জিজ্ঞেস করুন।২। কাছের মানুষদের সাহায্য নিন
কাছের মানুষদের বলুন আপনি যখনই আপনার মুদ্রাদোষের আচরণটি বেখেয়ালে করতে শুরু করেন তারা যেন আপনাকে থামিয়ে দেন এবং মনে করিয়ে দেন।৩। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন
যদি কোনভাবেই আপনার মুদ্রাদোষের অভ্যাসকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারেন, তাহলে একজন বিষেশজ্ঞের পরামর্শ নিতে পারেন।৪। অভিভাবকরা সন্তানের দিকে খেয়াল রাখুন
অভিভাবকরা তাদের সন্তানের দিকে খেয়াল রাখুন। সন্তানদের ছোটবেলা থেকেই এই সব আচরনের সম্পর্কে সাবধান করুন এবং কোনটি দেখা গেলে বুঝিয়ে বলুন।৫। সব সময় সচেতন থাকুন
মুদ্রাদোষটি সনাক্ত করার পরে কিছুদিন কমপক্ষে সপ্তাহ দুয়েক সচেতন থাকুন এই আচরণটি না করার জন্যে। এভাবেই ধীরে ধীরে এটি আপনার সু অভ্যাসে পরিনত হবে। যেমন যদি পা নাচানোর মুদ্রাদোষ থাকে, তাহলে পায়ের উপর পা না তুলে বলে দু পা মাটিতে নামিয়ে বসার অভ্যাস করুন।৬। মেডিটেশন করুন
মেডিটেশন করুন। এতে আপনার মনোযোগ ও একাগ্রতা বাড়বে। ফলে বেখেয়ালী হয়ে মুদ্রাদোষ এর আচরণগুলো করবেন না আপনি।৭। অতিরিক্ত ঘুমাবেন না, কাজে বা কথায় মনোযোগী হোন
অতিরিক্ত না ঘুমিয়ে সে সময়টা সৃজনশীল কাজে ব্যয় করুন। যখন যা করছেন, তাতে মনোযোগ দিন। এতেই কাজ হবে অনেকটা।এভাবেই আপনি মুক্তি পেতে পারেন বিরক্তিকর মুদ্রাদোষ থেকে আর হয়ে উঠতে পারেন নিখুতঁ আকর্ষনীয় ব্যক্তিত্বে।