সাময়িকী.কম
কিছুদিন আগেই বলিউডে বিশাল সমালোচনা হয়েছে কাজলের হুট করে ফর্সা হয়ে যাওয়া নিয়ে। যদিও কাজল বলেছেন তিনি কেবল ঘরে থেকেই ফর্সা হয়ে গিয়েছেন। কিন্তু সত্য হচ্ছে, ঘরে থেকে কারও রাতারাতি দুধে আলতা গায়ের রঙ হয়ে যায়? হ্যাঁ, সেই ডাক্সি বিউটি কাজল এখন আক্ষরিক অর্থেই দুধে আলতা এবং স্বীকার না করলেও সকলেই জানে যে তিনি করিয়েছেন মেলানিন সার্জারি। বিশ্বাস হচ্ছে না? তাহলে দেখে নিন প্রিয় নায়িকার এই ছবিগুলো।
১৯৯২ সালে ‘বেখুদি’ সিনেমা দিয়ে বলিউডে পা রাখেন এই অভিনেত্রী। এরপর একই বছর মুক্তি পায় ‘বাজিগার’ সিনেমাটি। ছবিতে দেখুন তখনকার কাজল আর এখনকার কাজলের মধ্যে কত পার্থক্য।
১৯৯৫ সালে মুক্তি পায় ‘কারান অর্জুন’ সিনেমাটি। বামপাশের ছবিটি সেই সময়কার। আর ডান পাশের ছবিটি খুব সম্প্রতি তোলা। দেখুন এই ১৯ বছর পর যেন আরো ফর্সা হয়ে উঠেছেন এই অভিনেত্রী। এও কি সম্ভব। হতে পারে, কেননা ১৯ বছরতো খুব সময় নয়।
তবে দেখুন, ‘দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গে’ সিনেমার সময়কার কাজলকে আর বর্তমানের কাজলকে আকাশ পাতাল তফাতটি চোখে পড়ার মতই। কোন রকম সার্জারি করা ছাড়া কি কেবল বিউটি এক্সপার্টের পরামর্শ মেনে এতটা ফর্সা হওয়া সম্ভব?
এরপর আসা যাক ১৯৯৮ সালে মুক্তি পাওয়া ‘কুচ কুচ হোতা হে’ সিনেমার কাজলের প্রসঙ্গে। এই সিনেমাতে তিনি তার লুক সাজের ধরণ পরিবর্তন করে হাজির হলেও তার গায়ের রংটি এততুকু পরিবর্তন হয়নি। কিন্তু বামপাশের ছবিটিতে দেখুন নিখুত ফর্সা রংয়ের অধিকারিনী কাজলকে।
‘কাভি খুশী কাভি গাম’ সিনেমাতেও তাকে চিরায়াত রূপে দেখা গেলেও এখন কিন্তু একেবারেই পাল্টে গেছেন এই অভিনেত্রী।
ছবিটি দেখুন। কি করে এত তাড়াতাড়ি পাল্টে গেলো তার গায়ের রং?
সর্বশেষ তাকে দেখা গিয়েছিল ২০১০ সালে ‘উই আর ফ্যামিলি’ সিনেমায় তখন কিন্তু এত পরিবর্তন আসেনি কাজলের গায়ের রঙে।
কিছুদিন আগেই বলিউডে বিশাল সমালোচনা হয়েছে কাজলের হুট করে ফর্সা হয়ে যাওয়া নিয়ে। যদিও কাজল বলেছেন তিনি কেবল ঘরে থেকেই ফর্সা হয়ে গিয়েছেন। কিন্তু সত্য হচ্ছে, ঘরে থেকে কারও রাতারাতি দুধে আলতা গায়ের রঙ হয়ে যায়? হ্যাঁ, সেই ডাক্সি বিউটি কাজল এখন আক্ষরিক অর্থেই দুধে আলতা এবং স্বীকার না করলেও সকলেই জানে যে তিনি করিয়েছেন মেলানিন সার্জারি। বিশ্বাস হচ্ছে না? তাহলে দেখে নিন প্রিয় নায়িকার এই ছবিগুলো।
১৯৯২ সালে ‘বেখুদি’ সিনেমা দিয়ে বলিউডে পা রাখেন এই অভিনেত্রী। এরপর একই বছর মুক্তি পায় ‘বাজিগার’ সিনেমাটি। ছবিতে দেখুন তখনকার কাজল আর এখনকার কাজলের মধ্যে কত পার্থক্য।
১৯৯৫ সালে মুক্তি পায় ‘কারান অর্জুন’ সিনেমাটি। বামপাশের ছবিটি সেই সময়কার। আর ডান পাশের ছবিটি খুব সম্প্রতি তোলা। দেখুন এই ১৯ বছর পর যেন আরো ফর্সা হয়ে উঠেছেন এই অভিনেত্রী। এও কি সম্ভব। হতে পারে, কেননা ১৯ বছরতো খুব সময় নয়।
তবে দেখুন, ‘দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গে’ সিনেমার সময়কার কাজলকে আর বর্তমানের কাজলকে আকাশ পাতাল তফাতটি চোখে পড়ার মতই। কোন রকম সার্জারি করা ছাড়া কি কেবল বিউটি এক্সপার্টের পরামর্শ মেনে এতটা ফর্সা হওয়া সম্ভব?
এরপর আসা যাক ১৯৯৮ সালে মুক্তি পাওয়া ‘কুচ কুচ হোতা হে’ সিনেমার কাজলের প্রসঙ্গে। এই সিনেমাতে তিনি তার লুক সাজের ধরণ পরিবর্তন করে হাজির হলেও তার গায়ের রংটি এততুকু পরিবর্তন হয়নি। কিন্তু বামপাশের ছবিটিতে দেখুন নিখুত ফর্সা রংয়ের অধিকারিনী কাজলকে।
‘কাভি খুশী কাভি গাম’ সিনেমাতেও তাকে চিরায়াত রূপে দেখা গেলেও এখন কিন্তু একেবারেই পাল্টে গেছেন এই অভিনেত্রী।
ছবিটি দেখুন। কি করে এত তাড়াতাড়ি পাল্টে গেলো তার গায়ের রং?
সর্বশেষ তাকে দেখা গিয়েছিল ২০১০ সালে ‘উই আর ফ্যামিলি’ সিনেমায় তখন কিন্তু এত পরিবর্তন আসেনি কাজলের গায়ের রঙে।