সাময়িকী.কম
সোমবার (১ মে) সংসদে তরিকত ফেডারেশনের নজিবুল বশর মাইজভান্ডারির এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন সরকার যখন মনে করবে, তখনই জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল করার বিল সংসদে উত্থাপন করা হবে। আইনমন্ত্রী বলেন, জামায়াত ও তার অঙ্গসংগঠন নিষিদ্ধ করার জন্য ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস ট্রাইব্যুনাল অ্যাক্ট সংশোধনের খসড়া মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে জমা আছে। সরকার যখন মনে করবে, বিলটি মন্ত্রিসভার অনুমোদন নিয়ে তা পাসের জন্য সংসদে আনা হবে।
এর আগে নজিবুল বশর বলেন, জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল করার জন্য তাঁরা একটি মামলা করেছেন। এই মামলা কবে নিষ্পত্তি হবে। আইনের মাধ্যমে জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ করার পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে কি না তাও জানতে চান তিনি। প্রশ্নের জবাবে আনিসুল হক আরও বলেন, এ মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য বাদীদের (তরিকত ফেডারেশন) দরখাস্ত করতে হবে।
এ কে এম রহমতুল্লাহর প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, সংবিধানের ১০০ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রধান বিচারপতি রাষ্ট্রপতির অনুমোদন নিয়ে রাজধানীর বাইরে যেকোনো স্থানে হাইকোর্ট বিভাগের বেঞ্চ স্থাপন করতে পারবেন। বর্তমানে বিচার বিভাগ স্বাধীন। তাই এ বিষয়ে নির্বাহী বিভাগের কিছু করার নেই।
এরশাদের আমলে সংবিধান সংশোধন করে ঢাকার বাইরে হাই কোর্টের স্থায়ী আসন করা হয়। এর বিরুদ্ধে আইনজীবীরা আন্দোলনে নামলে সুপ্রিম কোর্ট ওই সংশোধনী অবৈধ ঘোষণা করেন। বর্তমানে অস্থায়ী বেঞ্চ গঠনের বিধান সংবিধানে রয়েছে। তবে বর্তমান সরকারের আইন মন্ত্রণালয় প্রস্তাব পাঠালেও সুপ্রিম কোর্ট তা নাকচ করে দেয়।
সোমবার (১ মে) সংসদে তরিকত ফেডারেশনের নজিবুল বশর মাইজভান্ডারির এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন সরকার যখন মনে করবে, তখনই জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল করার বিল সংসদে উত্থাপন করা হবে। আইনমন্ত্রী বলেন, জামায়াত ও তার অঙ্গসংগঠন নিষিদ্ধ করার জন্য ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস ট্রাইব্যুনাল অ্যাক্ট সংশোধনের খসড়া মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে জমা আছে। সরকার যখন মনে করবে, বিলটি মন্ত্রিসভার অনুমোদন নিয়ে তা পাসের জন্য সংসদে আনা হবে।
এর আগে নজিবুল বশর বলেন, জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল করার জন্য তাঁরা একটি মামলা করেছেন। এই মামলা কবে নিষ্পত্তি হবে। আইনের মাধ্যমে জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ করার পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে কি না তাও জানতে চান তিনি। প্রশ্নের জবাবে আনিসুল হক আরও বলেন, এ মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য বাদীদের (তরিকত ফেডারেশন) দরখাস্ত করতে হবে।
এ কে এম রহমতুল্লাহর প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, সংবিধানের ১০০ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রধান বিচারপতি রাষ্ট্রপতির অনুমোদন নিয়ে রাজধানীর বাইরে যেকোনো স্থানে হাইকোর্ট বিভাগের বেঞ্চ স্থাপন করতে পারবেন। বর্তমানে বিচার বিভাগ স্বাধীন। তাই এ বিষয়ে নির্বাহী বিভাগের কিছু করার নেই।
এরশাদের আমলে সংবিধান সংশোধন করে ঢাকার বাইরে হাই কোর্টের স্থায়ী আসন করা হয়। এর বিরুদ্ধে আইনজীবীরা আন্দোলনে নামলে সুপ্রিম কোর্ট ওই সংশোধনী অবৈধ ঘোষণা করেন। বর্তমানে অস্থায়ী বেঞ্চ গঠনের বিধান সংবিধানে রয়েছে। তবে বর্তমান সরকারের আইন মন্ত্রণালয় প্রস্তাব পাঠালেও সুপ্রিম কোর্ট তা নাকচ করে দেয়।