সাময়িকী.কম
অবহেলার দ্বারা মৃত্যু ঘটানোর অভিযোগে দণ্ডবিধি আইনে একটি এবং ইমারত নির্মাণ আইন অপর চার্জশিট দাখিল করা হয়েছে।
রানা প্লাজা ধসের ঘটনায় অন্তত এক হাজার ১৩৬ জন মারা যায়। প্রায় আড়াই হাজার গার্মেন্ট শ্রমিককে ধ্বংসস্তুপ থেকে উদ্ধার করা হয়। ভবনে ফাটল দেখা যাওয়ার পরও গার্মেন্ট কারখানাগুলো চালু রাখা হয় এবং শ্রমিকদের কাজে আসতে বাধ্য করা হয়।
বিজয় কৃষ্ণ কর বলেন, সোহেল রানা ও গার্মেন্ট মালিকরা জেনেশুনে ঠাণ্ডা মাথায় শ্রমিকদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়।
চার্জশিটে অভিযুক্তদের মধ্যে সোহেল রানা, রানার বাবা-মা, গার্মেন্টস মালিক, ম্যানেজার, রানাকে পালাতে সহায়তাকারী, সাভার পৌরসভার মেয়র এবং ১২ জন সরকারি কর্মকর্তা আসামি হিসেবে রয়েছেন। চার্জশিটে প্রায় ৭৫০ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে।
উল্লেখ্য রানা প্লাজা ধসের ঘটনায় ২০১৩ সালের ২৫ এপ্রিল সাভার থানায় আলাদা দুটি মামলা দায়ের করা হয়। একটি অবহেলাজনিত মৃত্যু চিহ্নিত করে পুলিশের হত্যা মামলা, অপরটি আইন লঙ্ঘন করে ভবন নির্মাণ করায় রাজউকের ইমারত আইনে দায়ের করা মামলা।
হত্যা মামলার আসামিদের মধ্যে আরও রয়েছেন আব্দুল খালেক ওরফে খালেক কুলু, মোহাম্মদ আলী খান, রেফাত উল্লাহ, আবুল হাসান, অনীল কুমার দাস, শাহ আলম মিঠু, এমায়েত হোসেন, রাকিবুল ইসলাম, আলম মিয়া, বজলুল সামাদ আদনান, মাহমুদুর রহমান, আনিছুর রহমান, আমিনুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, আব্দুর রাজ্জাক খান, আলমগীর, রাসেল মধু ও সরোয়ার কামাল ।
ইমারত নির্মাণ আইন না মেনে ভবন নির্মাণ করায় রাজউকের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. হেলাল উদ্দিন ১৩ জনকে আসামি করে একই দিনে সাভার থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
এ মামলার আসামিদের মধ্যে রয়েছেন সোহেল রানা, মোহাম্মদ আলী খান, এমায়েত হোসেন, আবদুল খালেক, রেফাত উল্লাহ, বজলুল সামাদ আদনান, মাহমুদুর রহমান, রফিকুল ইসলাম, আমিনুল ইসলাম, আনিছুর রহমান, রফিকুল ইসলাম ও সরোয়ার কামাল।
রানা প্লাজার মালিক সোহেল রানা |
সাময়িকী ডেস্ক : ২০১৩ সালে সাভারে ধসে যাওয়া রানা প্লাজার মালিক সোহেল রানার বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে। সোমবার (১ মে) সোহেল রানাসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে দুই মামলার চার্জশিট দাখিল করা হয়েছে। রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির দুই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার বিজয় কৃষ্ণ কর জানান, 'আমরা ভবনের মালিক সোহেল রানা, তার বাবা-মাসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে মানুষ হত্যার অভিযোগ এনেছি। রানা প্লাজা ধসে মানুষের মৃত্যু আসলে হত্যাকাণ্ডই ছিল। অভিযুক্তরা এর দায় এড়াতে পারবে না।'
অবহেলার দ্বারা মৃত্যু ঘটানোর অভিযোগে দণ্ডবিধি আইনে একটি এবং ইমারত নির্মাণ আইন অপর চার্জশিট দাখিল করা হয়েছে।
রানা প্লাজা ধসের ঘটনায় অন্তত এক হাজার ১৩৬ জন মারা যায়। প্রায় আড়াই হাজার গার্মেন্ট শ্রমিককে ধ্বংসস্তুপ থেকে উদ্ধার করা হয়। ভবনে ফাটল দেখা যাওয়ার পরও গার্মেন্ট কারখানাগুলো চালু রাখা হয় এবং শ্রমিকদের কাজে আসতে বাধ্য করা হয়।
বিজয় কৃষ্ণ কর বলেন, সোহেল রানা ও গার্মেন্ট মালিকরা জেনেশুনে ঠাণ্ডা মাথায় শ্রমিকদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়।
চার্জশিটে অভিযুক্তদের মধ্যে সোহেল রানা, রানার বাবা-মা, গার্মেন্টস মালিক, ম্যানেজার, রানাকে পালাতে সহায়তাকারী, সাভার পৌরসভার মেয়র এবং ১২ জন সরকারি কর্মকর্তা আসামি হিসেবে রয়েছেন। চার্জশিটে প্রায় ৭৫০ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে।
উল্লেখ্য রানা প্লাজা ধসের ঘটনায় ২০১৩ সালের ২৫ এপ্রিল সাভার থানায় আলাদা দুটি মামলা দায়ের করা হয়। একটি অবহেলাজনিত মৃত্যু চিহ্নিত করে পুলিশের হত্যা মামলা, অপরটি আইন লঙ্ঘন করে ভবন নির্মাণ করায় রাজউকের ইমারত আইনে দায়ের করা মামলা।
হত্যা মামলার আসামিদের মধ্যে আরও রয়েছেন আব্দুল খালেক ওরফে খালেক কুলু, মোহাম্মদ আলী খান, রেফাত উল্লাহ, আবুল হাসান, অনীল কুমার দাস, শাহ আলম মিঠু, এমায়েত হোসেন, রাকিবুল ইসলাম, আলম মিয়া, বজলুল সামাদ আদনান, মাহমুদুর রহমান, আনিছুর রহমান, আমিনুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, আব্দুর রাজ্জাক খান, আলমগীর, রাসেল মধু ও সরোয়ার কামাল ।
ইমারত নির্মাণ আইন না মেনে ভবন নির্মাণ করায় রাজউকের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. হেলাল উদ্দিন ১৩ জনকে আসামি করে একই দিনে সাভার থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
এ মামলার আসামিদের মধ্যে রয়েছেন সোহেল রানা, মোহাম্মদ আলী খান, এমায়েত হোসেন, আবদুল খালেক, রেফাত উল্লাহ, বজলুল সামাদ আদনান, মাহমুদুর রহমান, রফিকুল ইসলাম, আমিনুল ইসলাম, আনিছুর রহমান, রফিকুল ইসলাম ও সরোয়ার কামাল।