সাময়িকী.কম
সম্প্রতি আয়ারল্যান্ডে গণভোটের মাধ্যমে সমকামী সম্পর্ক বৈধতা পেয়েছে। আর এবার সমকামীদের বিয়ের বৈধতা দিল আমেরিকার সুপ্রিম কোর্ট।
রায়ে বলা হয়েছে, বিয়ে করার অধিকার রাষ্ট্রের প্রতিটি নাগরিকের রয়েছে। সেই মৌলিক অধিকারের প্রশ্নে বঞ্চিত করা হবে না সমকামীদের।
দেশটির শীর্ষ আদালতের এই রায়ের পর থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিটি রাজ্যেই আইনি বৈধতা পেল সমকামী বিয়ে। এতদিন আমেরিকার ৫০টি রাজ্যের মধ্যে ৩৭টিতে আইনত বৈধ ছিল সমকামী বিয়ে।
আদালতের এই রায়ে দেশবাসীকে অভিনন্দন জানিয়ে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেন, প্রেম তো প্রেমই। এই রায়ে সমানাধিকার পেলেন মার্কিন নাগরিকেরা। আজ আরও একটু বেশি স্বাধীন হলাম আমরা সবাই।
শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টের ৯ জন বিচারপতির মধ্যে ভোটাভুটি হলে ৫-৪ ভোটে জয়ী হয় সমকামী বিয়ের অধিকার।
রায় ঘোষণার পর বিচারপতি অ্যান্টনি এম কেনেডি বলেন, সমকামী দম্পতিরা এখন থেকে আমেরিকার যে কোনও রাজ্যে বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হতে পারেন। বিয়ে তাদের মৌলিক অধিকারের মধ্যে পড়ে। এই স্বাধীনতা আর তাদের কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া হবে না।
বিচারপতিরা জানিয়েছেন, রাষ্ট্র যখন এক, তখন সেই রাষ্ট্রের সর্বত্রই বলবৎ হবে এক আইন। কোনও রাজ্য যদি সমকামীদের বিয়ের বিপক্ষে যায় তবে সেই পদক্ষেপ অসাংবিধানিক বলে গণ্য করা হবে।
সমকামী বিয়ের স্বীকৃতি চেয়ে দীর্ঘ লড়াইয়ের পরে শীর্ষ আদালতের এমন রায়ে স্বভাবতই উচ্ছ্বসিত দেশবাসী। অভিভূত সমাজককর্মী থেকে এলজিবিটি (সমকামী, উভকামী ও রূপান্তরকামীদের সংগঠন) কর্মীরা।
তাদের অনেকে বলেন, আমেরিকার দু’শো বছরের ইতিহাসে এমন রায় এই প্রথম। সাধারণ মানুষের অধিকার আর জীবনধারণের স্বাধীনতার এমন স্বীকৃতি নজিরবিহীন।
এক সমাজকর্মী বলেন, এই প্রজন্মের কাছে এটা এক ঐতিহাসিক রায়। নতুন করে স্বাধীন হলাম আমরা। সামাজিক অধিকারের প্রশ্নে লিঙ্গ পরিচয় আর বিভেদ তৈরি করবে না। সমাজে সমান মর্যাদা পাবেন সবাই। এটাই তো স্বাধীনতা! সূত্র: বিবিসি
সম্প্রতি আয়ারল্যান্ডে গণভোটের মাধ্যমে সমকামী সম্পর্ক বৈধতা পেয়েছে। আর এবার সমকামীদের বিয়ের বৈধতা দিল আমেরিকার সুপ্রিম কোর্ট।
রায়ে বলা হয়েছে, বিয়ে করার অধিকার রাষ্ট্রের প্রতিটি নাগরিকের রয়েছে। সেই মৌলিক অধিকারের প্রশ্নে বঞ্চিত করা হবে না সমকামীদের।
দেশটির শীর্ষ আদালতের এই রায়ের পর থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিটি রাজ্যেই আইনি বৈধতা পেল সমকামী বিয়ে। এতদিন আমেরিকার ৫০টি রাজ্যের মধ্যে ৩৭টিতে আইনত বৈধ ছিল সমকামী বিয়ে।
আদালতের এই রায়ে দেশবাসীকে অভিনন্দন জানিয়ে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেন, প্রেম তো প্রেমই। এই রায়ে সমানাধিকার পেলেন মার্কিন নাগরিকেরা। আজ আরও একটু বেশি স্বাধীন হলাম আমরা সবাই।
শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টের ৯ জন বিচারপতির মধ্যে ভোটাভুটি হলে ৫-৪ ভোটে জয়ী হয় সমকামী বিয়ের অধিকার।
রায় ঘোষণার পর বিচারপতি অ্যান্টনি এম কেনেডি বলেন, সমকামী দম্পতিরা এখন থেকে আমেরিকার যে কোনও রাজ্যে বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হতে পারেন। বিয়ে তাদের মৌলিক অধিকারের মধ্যে পড়ে। এই স্বাধীনতা আর তাদের কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া হবে না।
বিচারপতিরা জানিয়েছেন, রাষ্ট্র যখন এক, তখন সেই রাষ্ট্রের সর্বত্রই বলবৎ হবে এক আইন। কোনও রাজ্য যদি সমকামীদের বিয়ের বিপক্ষে যায় তবে সেই পদক্ষেপ অসাংবিধানিক বলে গণ্য করা হবে।
সমকামী বিয়ের স্বীকৃতি চেয়ে দীর্ঘ লড়াইয়ের পরে শীর্ষ আদালতের এমন রায়ে স্বভাবতই উচ্ছ্বসিত দেশবাসী। অভিভূত সমাজককর্মী থেকে এলজিবিটি (সমকামী, উভকামী ও রূপান্তরকামীদের সংগঠন) কর্মীরা।
তাদের অনেকে বলেন, আমেরিকার দু’শো বছরের ইতিহাসে এমন রায় এই প্রথম। সাধারণ মানুষের অধিকার আর জীবনধারণের স্বাধীনতার এমন স্বীকৃতি নজিরবিহীন।
এক সমাজকর্মী বলেন, এই প্রজন্মের কাছে এটা এক ঐতিহাসিক রায়। নতুন করে স্বাধীন হলাম আমরা। সামাজিক অধিকারের প্রশ্নে লিঙ্গ পরিচয় আর বিভেদ তৈরি করবে না। সমাজে সমান মর্যাদা পাবেন সবাই। এটাই তো স্বাধীনতা! সূত্র: বিবিসি