ঢাকা: স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে এবছর ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে শুভেচ্ছা বিনিময় হচ্ছে না। সীমান্তে বারবার নিরাপত্তা লঙ্ঘনের অভিযোগে পাকিস্তানের প্রতি কঠোর মনোভাব দেখানোর উদ্দেশ্যে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) একটি সূত্র জানিয়েছে।
প্রতিবছর স্বাধীনতা দিবস, প্রজাতন্ত্র দিবস ও দিওয়ালি, হোলি ও ঈদ উপলক্ষে দেশ দুটির মধ্যে মিষ্টি ও শুভেচ্ছা বিনিময় প্রথা অনেক পুরনো। দুই দেশের সীমান্ত রক্ষীদের মধ্যে শুভেচ্ছা বিনিময়ে মৈত্রী বন্ধনে আবদ্ধ হয় ভারত-পাকিস্তান।কিন্তু এবারই প্রথম শুভেচ্ছা বিনিময় হচ্ছে না দেশ দুটির মধ্যে।
বিএসএফের মহাপরিচালক জেনারেল ডিকে পাঠক জানান, এ বছর পাকিস্তান রেঞ্জার্সের সঙ্গে কোনও রকম মিষ্টি আদান-প্রদান করা হবে না। সম্প্রতি ভারতে কয়েকটি জঙ্গি হামলা ও সীমান্তে পাকিস্তান জওয়ানদের গুলি বর্ষণের নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, আগে পাকিস্তান সন্ত্রাসী ও দুর্বৃত্তদের পাঠানো বন্ধ করুক, সীমান্ত লঙ্ঘন থেকে বিরত থাকুক, তারপর মিষ্টি পাঠাক।
উল্লেখ্য, এর আগে পাকিস্তানও ঈদ উপলক্ষে বিএসএফ জওয়ানদের পাঠানো মিষ্টি গ্রহণ করেনি। সীমান্তচুক্তি লঙ্ঘন এবং ড্রোন ইস্যুকে কেন্দ্র করে দেশ দুটির সম্পর্ক আগে থেকেই চিরবৈরী। এবার সেই ইস্যুতে মিষ্টি প্রত্যাখ্যান নতুন বিতর্ক সৃষ্টি করতে পারে বলে নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের ধারণা।
প্রতিবছর স্বাধীনতা দিবস, প্রজাতন্ত্র দিবস ও দিওয়ালি, হোলি ও ঈদ উপলক্ষে দেশ দুটির মধ্যে মিষ্টি ও শুভেচ্ছা বিনিময় প্রথা অনেক পুরনো। দুই দেশের সীমান্ত রক্ষীদের মধ্যে শুভেচ্ছা বিনিময়ে মৈত্রী বন্ধনে আবদ্ধ হয় ভারত-পাকিস্তান।কিন্তু এবারই প্রথম শুভেচ্ছা বিনিময় হচ্ছে না দেশ দুটির মধ্যে।
বিএসএফের মহাপরিচালক জেনারেল ডিকে পাঠক জানান, এ বছর পাকিস্তান রেঞ্জার্সের সঙ্গে কোনও রকম মিষ্টি আদান-প্রদান করা হবে না। সম্প্রতি ভারতে কয়েকটি জঙ্গি হামলা ও সীমান্তে পাকিস্তান জওয়ানদের গুলি বর্ষণের নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, আগে পাকিস্তান সন্ত্রাসী ও দুর্বৃত্তদের পাঠানো বন্ধ করুক, সীমান্ত লঙ্ঘন থেকে বিরত থাকুক, তারপর মিষ্টি পাঠাক।
উল্লেখ্য, এর আগে পাকিস্তানও ঈদ উপলক্ষে বিএসএফ জওয়ানদের পাঠানো মিষ্টি গ্রহণ করেনি। সীমান্তচুক্তি লঙ্ঘন এবং ড্রোন ইস্যুকে কেন্দ্র করে দেশ দুটির সম্পর্ক আগে থেকেই চিরবৈরী। এবার সেই ইস্যুতে মিষ্টি প্রত্যাখ্যান নতুন বিতর্ক সৃষ্টি করতে পারে বলে নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের ধারণা।