সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের জনপ্রিয় সাইট ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়ায় চাকরি হারাতে
হয়েছে এশিয়ান টিভি’র যুগ্ম বার্তা সম্পাদক তৃপ্তি শাহানাকে। এশিয়ান টিভি’র
বার্তাকক্ষ সূত্রে এই তথ্য পেয়েছে মিডিয়া বার্তা।
জানা গেছে, গেলো ২৬ এপ্রিল ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেন তৃপ্তি। এতে তিনি লেখেন, ‘মিডিয়ার অবস্থা কি…..? কি চলছে টিভি চ্যানেলগুলোতে.. কি করছেন মালিক পক্ষ…? প্রতি মাসের বেতন পরের মাসের শেষে দিচ্ছেন…. কোনো মাসে আবার দিচ্ছেন অর্ধেক…অফিসে পিক বন্ধ.. রাত ১২:৩০ তে ড্রপ দেয়া হয়.. তাও যেদিন চেয়ারম্যান বা এমডির পারিবারিক অনুষ্ঠান থাকে সেদিন ড্রপয়ের নিশ্চয়তা থাকে না……কারণ গাড়ি সবগুলোই ব্যস্ত থাকে তাদের কাজে….মালিকপক্ষের কোনো প্রোগ্রাম থাকলে তা আবার নিউজ দিতে হবে..মাষ্ট…..
কাজ করতে এসেছি বলে তো নিজেকে বিক্রি করে দেই নাই…
মালিক পক্ষ যদি ভেবে থাকেন কিছু টাকা দিয়ে আমাদের কিনে নিয়েছেন…তবে মহা ভুল করছেন…’।
মূলত এই স্ট্যাটাসটি ভালোভাবে নিতে পারেনি এশিয়ানের মালিক পক্ষ। তাই আজ (বুধবার) তাকে তার দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়।
তবে বিষয়টিকে মেনে নিতে পারছেন না এশিয়ান টিভি’র বার্তাকক্ষের সদস্যরা। যদিও চাকরি হারাবার ভয়ে তারা প্রকাশ্যে কিছু বলতে পারছেন না। এদের কয়েকজন মিডিয়া বার্তাকে জানিয়েছেন, মালিক পক্ষের স্বেচ্ছাচারিতার কারণে তাদের সব সময়ই তটস্থ থাকতে হয়। আর তৃপ্তি শাহানার চাকরি চলে যাওয়ার ঘটনায় এখন টেলিভিশনটির অনেক সংবাদকর্মিই অন্য হাউসে চাকরি খুঁজতে শুরু করেছেন বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, গেলো ২৬ এপ্রিল ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেন তৃপ্তি। এতে তিনি লেখেন, ‘মিডিয়ার অবস্থা কি…..? কি চলছে টিভি চ্যানেলগুলোতে.. কি করছেন মালিক পক্ষ…? প্রতি মাসের বেতন পরের মাসের শেষে দিচ্ছেন…. কোনো মাসে আবার দিচ্ছেন অর্ধেক…অফিসে পিক বন্ধ.. রাত ১২:৩০ তে ড্রপ দেয়া হয়.. তাও যেদিন চেয়ারম্যান বা এমডির পারিবারিক অনুষ্ঠান থাকে সেদিন ড্রপয়ের নিশ্চয়তা থাকে না……কারণ গাড়ি সবগুলোই ব্যস্ত থাকে তাদের কাজে….মালিকপক্ষের কোনো প্রোগ্রাম থাকলে তা আবার নিউজ দিতে হবে..মাষ্ট…..
কাজ করতে এসেছি বলে তো নিজেকে বিক্রি করে দেই নাই…
মালিক পক্ষ যদি ভেবে থাকেন কিছু টাকা দিয়ে আমাদের কিনে নিয়েছেন…তবে মহা ভুল করছেন…’।
মূলত এই স্ট্যাটাসটি ভালোভাবে নিতে পারেনি এশিয়ানের মালিক পক্ষ। তাই আজ (বুধবার) তাকে তার দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়।
তবে বিষয়টিকে মেনে নিতে পারছেন না এশিয়ান টিভি’র বার্তাকক্ষের সদস্যরা। যদিও চাকরি হারাবার ভয়ে তারা প্রকাশ্যে কিছু বলতে পারছেন না। এদের কয়েকজন মিডিয়া বার্তাকে জানিয়েছেন, মালিক পক্ষের স্বেচ্ছাচারিতার কারণে তাদের সব সময়ই তটস্থ থাকতে হয়। আর তৃপ্তি শাহানার চাকরি চলে যাওয়ার ঘটনায় এখন টেলিভিশনটির অনেক সংবাদকর্মিই অন্য হাউসে চাকরি খুঁজতে শুরু করেছেন বলে জানা গেছে।