নিজস্ব প্রতিবেদক: পল্টন মোড়ের উত্তরে প্রীতম আবাসিক হোটেলের পাশের আনসার ক্যাম্প কমান্ডার মনির হোসেন। নিজেই চোরাই মোটরসাইকেল বিক্রির সঙ্গে জড়িত। গতকাল বুধবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে চোরাই মোটরসাইকেলসহ হাতেনাতে তাকে গ্রেফতার করে শাহবাগ থানা পুলিশ।
শাহবাগ থানা পুলিশ সূত্রে জানাগেছে, ক্যাম্পটিতে মোট ১০ জন আনসার সদস্য থাকেন। ক্যাম্পটির কমান্ডার মনির হোসেন। তিনি সবাইকে ম্যানেজ করে চললেও কোনো একজন সদস্য চোরাই ব্যবসার কথা ফাঁস করে দেন পুলিশের কাছে। সেই সূত্র ধরেই মূলত পুলিশ কয়েক দিন ধরে নজরে রাখে মনিরকে। অভিযান চালিয়ে মনিরকে নতুন মোটরসাইকেলসহ গ্রেফতার করা হয়।
জানা গেছে, মনিরের বাড়ি কুষ্টিয়ায়। ঢাকায় চাকরি করেন প্রায় ১২ বছর ধরে। পল্টনে কমান্ডার হয়ে এসেছেন তিন বছর হতে চলল। এখানে এসে তিনি জড়িয়ে পড়েন অবৈধ কর্মকাণ্ডের সঙ্গে। এক পর্যায়ে গড়ে তোলেন চোরাই মোটরসাইকেলের বাণিজ্য।
আনসার সদস্য রাজীব জানান, মনির বহুদিন ধরেই এ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। ক্যাম্পে একেক দিন ১০-১২টি করে নতুন নতুন মোটরসাইকেল রাখা হতো। এসবের বেচা-বিক্রিও হতো ক্যাম্পে বসেই। বেশিরভাগ মোটরসাইকেলই ঢাকা শহরের বিভিন্ন জায়গা থেকে চুরি হওয়া। মনির হোসেন এভাবে অনেক টাকা কামিয়েছেন বলে জানান রাজীব।
শাহবাগ থানার ওসি (তদন্ত) মো. হাবিল হোসেন জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পল্টনের আনসার ক্যাম্পটিতে অভিযান চালানো হয়। এ সময় মনির হোসেন দাবি করেন, মোটরসাইকেলগুলো তার। এগুলো তিনি ব্যবহার করেন। কাগজপত্র দেখতে চাইলে ঘণ্টা খানেকের মধ্যে সব কাগজপত্র নিয়ে আসেন মনির হোসেন। তখন দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তাকে প্রশ্ন করেন, ‘একা কীভাবে এতগুলো মোটরসাইকেল ব্যবহার করেন?’ তখন মনির উত্তর দেন, ‘আমার আত্মীয়স্বজনও ব্যবহার করেন।’ আত্মীয়স্বজন কোথায় থাকেন, তাদের ডাকেন- এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি নীরব থাকেন। পরে তাকে মোটরসাইকেল গুলো সহ শাহবাগ থানায় নিয়ে যাওয়া হয়।
পুলিশ কর্মকর্তা হাবিল হোসেন আরো জানান, মনিরের সঙ্গে ক্যাম্পের অন্য আনসার সদস্যরাও জড়িত বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। তাদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। অপরাধ প্রমাণিত হলে আইনের আওতায় আসবে তারাও। মনিরের বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়েছে বলে জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।
শাহবাগ থানা পুলিশ সূত্রে জানাগেছে, ক্যাম্পটিতে মোট ১০ জন আনসার সদস্য থাকেন। ক্যাম্পটির কমান্ডার মনির হোসেন। তিনি সবাইকে ম্যানেজ করে চললেও কোনো একজন সদস্য চোরাই ব্যবসার কথা ফাঁস করে দেন পুলিশের কাছে। সেই সূত্র ধরেই মূলত পুলিশ কয়েক দিন ধরে নজরে রাখে মনিরকে। অভিযান চালিয়ে মনিরকে নতুন মোটরসাইকেলসহ গ্রেফতার করা হয়।
জানা গেছে, মনিরের বাড়ি কুষ্টিয়ায়। ঢাকায় চাকরি করেন প্রায় ১২ বছর ধরে। পল্টনে কমান্ডার হয়ে এসেছেন তিন বছর হতে চলল। এখানে এসে তিনি জড়িয়ে পড়েন অবৈধ কর্মকাণ্ডের সঙ্গে। এক পর্যায়ে গড়ে তোলেন চোরাই মোটরসাইকেলের বাণিজ্য।
আনসার সদস্য রাজীব জানান, মনির বহুদিন ধরেই এ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। ক্যাম্পে একেক দিন ১০-১২টি করে নতুন নতুন মোটরসাইকেল রাখা হতো। এসবের বেচা-বিক্রিও হতো ক্যাম্পে বসেই। বেশিরভাগ মোটরসাইকেলই ঢাকা শহরের বিভিন্ন জায়গা থেকে চুরি হওয়া। মনির হোসেন এভাবে অনেক টাকা কামিয়েছেন বলে জানান রাজীব।
শাহবাগ থানার ওসি (তদন্ত) মো. হাবিল হোসেন জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পল্টনের আনসার ক্যাম্পটিতে অভিযান চালানো হয়। এ সময় মনির হোসেন দাবি করেন, মোটরসাইকেলগুলো তার। এগুলো তিনি ব্যবহার করেন। কাগজপত্র দেখতে চাইলে ঘণ্টা খানেকের মধ্যে সব কাগজপত্র নিয়ে আসেন মনির হোসেন। তখন দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তাকে প্রশ্ন করেন, ‘একা কীভাবে এতগুলো মোটরসাইকেল ব্যবহার করেন?’ তখন মনির উত্তর দেন, ‘আমার আত্মীয়স্বজনও ব্যবহার করেন।’ আত্মীয়স্বজন কোথায় থাকেন, তাদের ডাকেন- এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি নীরব থাকেন। পরে তাকে মোটরসাইকেল গুলো সহ শাহবাগ থানায় নিয়ে যাওয়া হয়।
পুলিশ কর্মকর্তা হাবিল হোসেন আরো জানান, মনিরের সঙ্গে ক্যাম্পের অন্য আনসার সদস্যরাও জড়িত বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। তাদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। অপরাধ প্রমাণিত হলে আইনের আওতায় আসবে তারাও। মনিরের বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়েছে বলে জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।