সাময়িকী.কম : সম্প্রতি মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় ডুবে যাওয়া লঞ্চ পিনাক-৬ উদ্ধারে ব্যর্থতার জন্য প্রকৃতিকেই দায়ী করলেন নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান। তিনি বলেন, লঞ্চটির উদ্ধার কার্যক্রমের ব্যর্থতা প্রশাসনিক বা প্রযুক্তিগত নয়, বরং প্রাকৃতিক। বর্তমান সরকারের আমলে নৌদুর্ঘটনা বহুলাংশে হ্রাস পেয়েছে।
সোমবার বিকেলে দশম জাতীয় সংসদের তৃতীয় অধিবেশনের প্রথম কার্যদিবসে সরকারি দলের সদস্য বেগম সেলিনা জাহান লিটার প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী সংসদকে আরো জানান, 'লঞ্চটি পদ্মায় ডুবে যাওয়ার খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয় উদ্ধারকারী জাহাজ রুস্তম এবং নির্ভীককে। এতে বিআইডাব্লিউটিএ, নৌ-বাহিনী, ফায়ার ব্রিগেড, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, জেলা প্রশাসন এবং পুলিশ বিভাগসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি অংশ গ্রহণ করেন। একটানা ৭ দিন উদ্ধার কার্যক্রম চালানো হয়। লঞ্চটি শনাক্ত করার জন্য সর্বাধুনিক প্রযুক্তি সাইড স্ক্যান সোলার, মাল্টিবিম ইকো সাউন্ডার, সিঙ্গেলবিম ইকো সাউন্ডার এবং সাব বোটম প্রফাইলার ব্যবহার করা হয়। কিন্তু জাহাজটির অবস্থান নির্ণয় করা যায়নি। এরপর আট দিনের মাথায় উদ্ধারকারী দলের সম্মিলিত সিদ্ধান্তে পিনাক-৬ উদ্ধার কার্যক্রম পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়।'
একই বিষযে প্রশ্ন করেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য এম এ হান্নান। উত্তরে মন্ত্রী জানান, সরকারের পক্ষ থেকে পিনাক-৬ ডুবে যাওয়ার ১৫টি কারণ নির্ধারণ করা হয়েছে। এরমধ্যে অন্যতম হলো দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া, মাস্টার-চালকদের ভুল সদ্ধিানত্ম, যাত্রীদের অজ্ঞতা ও অসচেতনতা এবং দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া। এ ছাড়া যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্কের কারণে এদিক সেদিক ছুটা-ছুটির ফলে লঞ্চটি ভারসাম্য হারিয়ে ডুবে যায়।
সোমবার বিকেলে দশম জাতীয় সংসদের তৃতীয় অধিবেশনের প্রথম কার্যদিবসে সরকারি দলের সদস্য বেগম সেলিনা জাহান লিটার প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী সংসদকে আরো জানান, 'লঞ্চটি পদ্মায় ডুবে যাওয়ার খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয় উদ্ধারকারী জাহাজ রুস্তম এবং নির্ভীককে। এতে বিআইডাব্লিউটিএ, নৌ-বাহিনী, ফায়ার ব্রিগেড, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, জেলা প্রশাসন এবং পুলিশ বিভাগসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি অংশ গ্রহণ করেন। একটানা ৭ দিন উদ্ধার কার্যক্রম চালানো হয়। লঞ্চটি শনাক্ত করার জন্য সর্বাধুনিক প্রযুক্তি সাইড স্ক্যান সোলার, মাল্টিবিম ইকো সাউন্ডার, সিঙ্গেলবিম ইকো সাউন্ডার এবং সাব বোটম প্রফাইলার ব্যবহার করা হয়। কিন্তু জাহাজটির অবস্থান নির্ণয় করা যায়নি। এরপর আট দিনের মাথায় উদ্ধারকারী দলের সম্মিলিত সিদ্ধান্তে পিনাক-৬ উদ্ধার কার্যক্রম পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়।'
একই বিষযে প্রশ্ন করেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য এম এ হান্নান। উত্তরে মন্ত্রী জানান, সরকারের পক্ষ থেকে পিনাক-৬ ডুবে যাওয়ার ১৫টি কারণ নির্ধারণ করা হয়েছে। এরমধ্যে অন্যতম হলো দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া, মাস্টার-চালকদের ভুল সদ্ধিানত্ম, যাত্রীদের অজ্ঞতা ও অসচেতনতা এবং দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া। এ ছাড়া যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্কের কারণে এদিক সেদিক ছুটা-ছুটির ফলে লঞ্চটি ভারসাম্য হারিয়ে ডুবে যায়।