সাময়িকী.কম
ধ্বংসের পথে 'দ্য গ্রেট ওয়াল অফ চায়না'। অদূর ভবিষ্যতেই একেবারে বিলীন হয়ে যাবে চিনের 'আশ্চর্য' প্রাচীর। সেই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে অনেক আগেই। এরই মধ্যে ৩০ শতাংশ বিলুপ্ত হয়ে গেছে চিনের প্রাচীর।
দেশটির সংবাদপত্র বেজিং টাইমস এ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাকি অংশ শেষ হতেও আর বেশি সময় লাগবে না।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, সভ্য মানুষের কিছু অনিয়ন্ত্রিত কার্যকলাপ ও প্রকৃতি, এই দুই কারণেই বিলুপ্তির পথে চিনের প্রাচীর। অনেকেই প্রাচীর জবর দখল করে বসবাস শুরু করেছেন। এমনকী প্রাচীর ঘেঁষে তৈরি হয়েছে বহু হোটেলও। যার ফলে প্রাচীর নষ্ট হচ্ছে প্রতিনিয়ত।
প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানানো হয়, তৃতীয় খ্রিস্টপূর্বাব্দে নির্মিত এই প্রাচীরের মোট দৈর্ঘ ৬ হাজার ৩০০ কিলোমিটার। যার মধ্যে ১ হাজার ৯৬২ কিলোমিটার বিলুপ্ত হয়ে গেছে।
উল্লেখ্য, ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবে প্রথমসারিতেই রয়েছে চিনের প্রাচীর। মিং শাসকদের যুগে তৈরি করা হয়েছিল এই বিস্ময় প্রাচীর। উদ্দেশ্য ছিল, শত্রুপক্ষের আক্রমণ প্রতিরোধ ও সিল্ক রুট দিয়ে চলা বাণিজ্য ও পরিবহণ নিয়ন্ত্রণ করা। এই প্রাচীরের উপরের পথ এতটাই প্রশস্ত যে চারজন অশ্বারোহী পাশাপাশি যেতে পারেন। আর বিস্ময়ের বিষয় হল, এই প্রাচীরের নির্মাণ। যার রহস্য এখনও উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। কয়েক হাজার কিলোমিটার লম্বা এই প্রাচীরের বিস্তার গোবি মরুভূমি পর্যন্ত।
ধ্বংসের পথে 'দ্য গ্রেট ওয়াল অফ চায়না'। অদূর ভবিষ্যতেই একেবারে বিলীন হয়ে যাবে চিনের 'আশ্চর্য' প্রাচীর। সেই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে অনেক আগেই। এরই মধ্যে ৩০ শতাংশ বিলুপ্ত হয়ে গেছে চিনের প্রাচীর।
দেশটির সংবাদপত্র বেজিং টাইমস এ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাকি অংশ শেষ হতেও আর বেশি সময় লাগবে না।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, সভ্য মানুষের কিছু অনিয়ন্ত্রিত কার্যকলাপ ও প্রকৃতি, এই দুই কারণেই বিলুপ্তির পথে চিনের প্রাচীর। অনেকেই প্রাচীর জবর দখল করে বসবাস শুরু করেছেন। এমনকী প্রাচীর ঘেঁষে তৈরি হয়েছে বহু হোটেলও। যার ফলে প্রাচীর নষ্ট হচ্ছে প্রতিনিয়ত।
প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানানো হয়, তৃতীয় খ্রিস্টপূর্বাব্দে নির্মিত এই প্রাচীরের মোট দৈর্ঘ ৬ হাজার ৩০০ কিলোমিটার। যার মধ্যে ১ হাজার ৯৬২ কিলোমিটার বিলুপ্ত হয়ে গেছে।
উল্লেখ্য, ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবে প্রথমসারিতেই রয়েছে চিনের প্রাচীর। মিং শাসকদের যুগে তৈরি করা হয়েছিল এই বিস্ময় প্রাচীর। উদ্দেশ্য ছিল, শত্রুপক্ষের আক্রমণ প্রতিরোধ ও সিল্ক রুট দিয়ে চলা বাণিজ্য ও পরিবহণ নিয়ন্ত্রণ করা। এই প্রাচীরের উপরের পথ এতটাই প্রশস্ত যে চারজন অশ্বারোহী পাশাপাশি যেতে পারেন। আর বিস্ময়ের বিষয় হল, এই প্রাচীরের নির্মাণ। যার রহস্য এখনও উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। কয়েক হাজার কিলোমিটার লম্বা এই প্রাচীরের বিস্তার গোবি মরুভূমি পর্যন্ত।