সাময়িকী.কম
প্রতিবছর সারা বিশ্বে লাখ লাখ মানুষ হার্ট অ্যাটাক বা হৃদযন্ত্রের সমস্যায় মারা যান। শরীরে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হৃদযন্ত্র। বুকের মাঝে ধুকপুক করেছে বলে আমরা সকলে বেঁচে থাকি। হার্ট যদি কোনো কারণে অসুস্থ হয় তবে তা নানা সংকেত দিয়ে আমাদের জানান দেয়। অনেক সময় আমরা সাধারণ কোনও রোগ ভেবে তা উপেক্ষা করি। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এ কারণেই হার্ট অ্যাটাক হয়। চিকিত্সকদের মতে, যদি হার্ট-অ্যাটাক হওয়ার ১ ঘণ্টার মধ্যে চিকিত্সা শুরু করা যায়, তবে ৯৬ শতাংশ ক্ষেত্রে রোগী বেঁচে যান।
১০টি লক্ষণে বাড়িতেই বুঝতে পারবেন আপনার হার্ট-অ্যাটাক হতে পারে। অবিলম্বে চিকিত্সকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। দেখে নিন কী কী সেই লক্ষণ :
১) বুকে ব্যাথা : বুকে ব্যাথা, বিশেষত বুকের মাঝে ব্যাথা হলে বুঝবেন হৃদযন্ত্রে সমস্যা রয়েছে। যদি কোনও কারণে বুকের মাঝখানে তীক্ষ্ণ ব্যাথা অনুভব করেন এবং সেটা বেশ কিছুক্ষণ ধরে হতেই থাকে, দেরি না করে হাসপাতালে যাওয়াই ভালো।
২) ব্যাথা ছড়িয়ে হাতের দিকে যাওয়া : বুকের মাঝ থেকে ব্যাথা ছড়িয়ে মাঝখান পর্যন্ত যাচ্ছে বুঝবেন হার্ট অ্যাটাকের সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। দেরি না করে শীঘ্র চিকিত্সকের পরামর্শ নিন।
৩) জোরে নাক ডাকা : বয়সজনিত কারণে অনেকেই রাতে ঘুমের সময় অল্প-বিস্তর নাক ডাকেন। তবে তা অস্বাভাবিক জোরে হলে সমস্যা। জোরে নাক ডাকানোর মানে হল, ঘুমের সময় ঠিক মতো নিশ্বাস-প্রশ্বাস চলছে না। ফলে হার্টকে অতিরিক্ত পরিশ্রম করতে হচ্ছে।
৪) তাড়াতাড়ি হাঁপ ধরা : আগে যে কাজ অবলীলায় করতেন, তা করতেই ভীষণ হাঁপ ধরে যাচ্ছে। অন্যতম লক্ষণ যে আপনার হার্ট দুর্বল হয়ে পড়েছে।
৫) ক্রমাগত কাশি : ঠান্ডা লেগে সর্দি-কাশি হলে আলাদা কথা। কিন্তু যদি সারা বছর ধরেই কাশছেন, অথচ ঠান্ডা লাগেনি। তার সঙ্গে হাল্কা গোলাপি রঙের কফ উঠে আসছে। এটার অর্থ হার্ট শরীরে চাহিদা অনুযায়ী কাজ করতে পারছে না। তাই ফুসফুসে রক্ত চলে যাচ্ছে।
৬) অতিরিক্ত ঘামানো : শরিশ্রম করেছেন না, কিন্তু তাও হঠাত্ হঠাত্ খুব ঘামছেন। এটাও অন্যতম লক্ষণ।
৭) অনিয়মিত হার্টবিট : হলে নিজেই ভালো বুঝতে পারবেন। মাঝে মাঝে বাড়বে বা কমবে। তেমন ভয়ানক না হলেও ভয়ের কারণ রয়েছে। চিকিত্সকরে পরামর্শ নিন।
৮) হাত-পা-গোড়ালি ফুলে যাওয়া : এটা সংকেত যে আপনার হার্ট ঠিক মতো রক্ত পাম্প করতে পারছে না। দেরি না করে জাক্তারের কাছে যান।
৯) মাথা ঝিমঝিম ভাব : দীর্ঘদিন ধরে মাথা ঘোরা বা মাথা ঝিমঝিম করার অর্থ আপনার রক্তচাপ বেশ খানিকটা কমে গেছে। যা হার্টে অতিরিক্ত চাপ দিচ্ছে।
১০) চোয়াল বা গলায় ব্যাথা : বুকের মাঝখান থেকে গলা বা চোয়াল পর্যন্ত ব্যাথা ছড়িয়ে পড়ছে। এটার অর্থও হার্ট-অ্যাটাকের সম্ভাবনা রয়েছে। তত্ক্ষণাত্ চিকিত্সকের প্রয়োজন রয়েছে। সূত্র: এই সময়
প্রতিবছর সারা বিশ্বে লাখ লাখ মানুষ হার্ট অ্যাটাক বা হৃদযন্ত্রের সমস্যায় মারা যান। শরীরে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হৃদযন্ত্র। বুকের মাঝে ধুকপুক করেছে বলে আমরা সকলে বেঁচে থাকি। হার্ট যদি কোনো কারণে অসুস্থ হয় তবে তা নানা সংকেত দিয়ে আমাদের জানান দেয়। অনেক সময় আমরা সাধারণ কোনও রোগ ভেবে তা উপেক্ষা করি। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এ কারণেই হার্ট অ্যাটাক হয়। চিকিত্সকদের মতে, যদি হার্ট-অ্যাটাক হওয়ার ১ ঘণ্টার মধ্যে চিকিত্সা শুরু করা যায়, তবে ৯৬ শতাংশ ক্ষেত্রে রোগী বেঁচে যান।
১০টি লক্ষণে বাড়িতেই বুঝতে পারবেন আপনার হার্ট-অ্যাটাক হতে পারে। অবিলম্বে চিকিত্সকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। দেখে নিন কী কী সেই লক্ষণ :
১) বুকে ব্যাথা : বুকে ব্যাথা, বিশেষত বুকের মাঝে ব্যাথা হলে বুঝবেন হৃদযন্ত্রে সমস্যা রয়েছে। যদি কোনও কারণে বুকের মাঝখানে তীক্ষ্ণ ব্যাথা অনুভব করেন এবং সেটা বেশ কিছুক্ষণ ধরে হতেই থাকে, দেরি না করে হাসপাতালে যাওয়াই ভালো।
২) ব্যাথা ছড়িয়ে হাতের দিকে যাওয়া : বুকের মাঝ থেকে ব্যাথা ছড়িয়ে মাঝখান পর্যন্ত যাচ্ছে বুঝবেন হার্ট অ্যাটাকের সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। দেরি না করে শীঘ্র চিকিত্সকের পরামর্শ নিন।
৩) জোরে নাক ডাকা : বয়সজনিত কারণে অনেকেই রাতে ঘুমের সময় অল্প-বিস্তর নাক ডাকেন। তবে তা অস্বাভাবিক জোরে হলে সমস্যা। জোরে নাক ডাকানোর মানে হল, ঘুমের সময় ঠিক মতো নিশ্বাস-প্রশ্বাস চলছে না। ফলে হার্টকে অতিরিক্ত পরিশ্রম করতে হচ্ছে।
৪) তাড়াতাড়ি হাঁপ ধরা : আগে যে কাজ অবলীলায় করতেন, তা করতেই ভীষণ হাঁপ ধরে যাচ্ছে। অন্যতম লক্ষণ যে আপনার হার্ট দুর্বল হয়ে পড়েছে।
৫) ক্রমাগত কাশি : ঠান্ডা লেগে সর্দি-কাশি হলে আলাদা কথা। কিন্তু যদি সারা বছর ধরেই কাশছেন, অথচ ঠান্ডা লাগেনি। তার সঙ্গে হাল্কা গোলাপি রঙের কফ উঠে আসছে। এটার অর্থ হার্ট শরীরে চাহিদা অনুযায়ী কাজ করতে পারছে না। তাই ফুসফুসে রক্ত চলে যাচ্ছে।
৬) অতিরিক্ত ঘামানো : শরিশ্রম করেছেন না, কিন্তু তাও হঠাত্ হঠাত্ খুব ঘামছেন। এটাও অন্যতম লক্ষণ।
৭) অনিয়মিত হার্টবিট : হলে নিজেই ভালো বুঝতে পারবেন। মাঝে মাঝে বাড়বে বা কমবে। তেমন ভয়ানক না হলেও ভয়ের কারণ রয়েছে। চিকিত্সকরে পরামর্শ নিন।
৮) হাত-পা-গোড়ালি ফুলে যাওয়া : এটা সংকেত যে আপনার হার্ট ঠিক মতো রক্ত পাম্প করতে পারছে না। দেরি না করে জাক্তারের কাছে যান।
৯) মাথা ঝিমঝিম ভাব : দীর্ঘদিন ধরে মাথা ঘোরা বা মাথা ঝিমঝিম করার অর্থ আপনার রক্তচাপ বেশ খানিকটা কমে গেছে। যা হার্টে অতিরিক্ত চাপ দিচ্ছে।
১০) চোয়াল বা গলায় ব্যাথা : বুকের মাঝখান থেকে গলা বা চোয়াল পর্যন্ত ব্যাথা ছড়িয়ে পড়ছে। এটার অর্থও হার্ট-অ্যাটাকের সম্ভাবনা রয়েছে। তত্ক্ষণাত্ চিকিত্সকের প্রয়োজন রয়েছে। সূত্র: এই সময়