কে এই লোক, যে আপেল নিয়ে খেলা করছে?
কে এই লোক, যে বিকাল নিয়ে থিসিস লিখছে?
দুঃখদের বাড়ি পাশাপাশি, ওদের এক উঠোনের সঙ্গে অন্য উঠোন লাগুয়া। দুঃখদের কোন প্রাইভেসি নেই, কোথাও নিজেকে আড়াল করার জায়গা নেই। দুঃখদের গোসল করার পর্যন্ত আলাদা ব্যাপার নেই; যেখানে প্রাণ খুলে একটু গান গাইবে।
মৃত্যুর বয়স বাড়ছে, সে একটু একটু করে বড় হচ্ছে। ২৪ এপ্রিল মৃত্যুর বয়স একবছর পূর্ণ হলো। আর সে ধাই ধাই মুহূর্তে ১১৩৩ স্কোর করে ফেলে। আরেকটু বড় হয়ে আরও কত যে করবে। আর খুচরোখাচরা তো প্রতিদিনই করছে।
আপেল যার দখলে, যে তা নিয়ে খেলা করে, তার জন্য ঈর্ষা হয়। যে বিকাল নিয়ে থিসিস করে, তার জন্য করুণা এবং ভেতরে ভেতরে ঈর্ষা জাগে। দুঃখদের বাড়ি যেতে মন চায় না। ওদের কথা মনে পড়া মানে প্রেমিকার কথাই মনে পড়া। কেন না, বুকে একই রকম বাতাস খেলে। তবে এসব নিয়েই, এর মধ্যেই মৃত্যু বড় হয়। সে বড় হচ্ছে, তার বড় হওয়া আটকাই কী করে! তারপর মনে হয় বড় হোক। বড় হতে হতে একদা আর বাড়বে না। বরং কমে আসবে, বিলীনও হতে যাবে হয়তো। অথবা যাবে না...
ফারুক আহমেদ
কে এই লোক, যে বিকাল নিয়ে থিসিস লিখছে?
দুঃখদের বাড়ি পাশাপাশি, ওদের এক উঠোনের সঙ্গে অন্য উঠোন লাগুয়া। দুঃখদের কোন প্রাইভেসি নেই, কোথাও নিজেকে আড়াল করার জায়গা নেই। দুঃখদের গোসল করার পর্যন্ত আলাদা ব্যাপার নেই; যেখানে প্রাণ খুলে একটু গান গাইবে।
মৃত্যুর বয়স বাড়ছে, সে একটু একটু করে বড় হচ্ছে। ২৪ এপ্রিল মৃত্যুর বয়স একবছর পূর্ণ হলো। আর সে ধাই ধাই মুহূর্তে ১১৩৩ স্কোর করে ফেলে। আরেকটু বড় হয়ে আরও কত যে করবে। আর খুচরোখাচরা তো প্রতিদিনই করছে।
আপেল যার দখলে, যে তা নিয়ে খেলা করে, তার জন্য ঈর্ষা হয়। যে বিকাল নিয়ে থিসিস করে, তার জন্য করুণা এবং ভেতরে ভেতরে ঈর্ষা জাগে। দুঃখদের বাড়ি যেতে মন চায় না। ওদের কথা মনে পড়া মানে প্রেমিকার কথাই মনে পড়া। কেন না, বুকে একই রকম বাতাস খেলে। তবে এসব নিয়েই, এর মধ্যেই মৃত্যু বড় হয়। সে বড় হচ্ছে, তার বড় হওয়া আটকাই কী করে! তারপর মনে হয় বড় হোক। বড় হতে হতে একদা আর বাড়বে না। বরং কমে আসবে, বিলীনও হতে যাবে হয়তো। অথবা যাবে না...
ফারুক আহমেদ