গান আর গামছা—এই নিয়ে হলো সংগীতশিল্পী সাহেদ। বিভিন্ন রকমের গামছা আছে তাঁর সংগ্রহে। ভালোবাসেন বইপড়তে, পছন্দ করেন ডাল, ভাত, ভর্তা। আজ থাকছে তাঁর স্টাইল।
সংগীতশিল্পী শেখ সাহেদ আর গামছা যেন একে অপরের পরিপূরক। গামছা ছাড়া সাহেদকে খুব কম মানুষই দেখেছে। মঞ্চ তো বটেই, বাইরে বের হতেও সব সময় সাহেদের সঙ্গী গামছা। নানা আকারের, বিভিন্ন রঙের হরেক রকম গামছা সংগ্রহে আছে তাঁর। অবশ্য এই সংগ্রহের মাত্র একটি গামছা কিনেছেন তিনি নিজে; বাকিগুলো উপহার।
গামছাকে সঙ্গী করার পেছনের একটা গল্প আছে। ২০০৯ সালের ঘটনা। ‘তেঁতুলিয়াতে একটা উৎসবে যাচ্ছিলাম। পথে গামছার একটা দোকানের কী কারণে জানি গাড়ি থামানো হয়। ওখানে থেকেই কিনে নিই এই গামছা। তারপর বাকিটা তো সবাই জানে।’ বলছিলেন সাহেদ। গামছা নিয়ে ঝক্কিও কম পোহাতে হয়নি এ শিল্পীকে। নানাজনের অসংখ্য প্রশ্নের মুখোমুখি দাঁড়ানো থেকে শুরু করে গামছার কারণে নানা বিড়ম্বনার মুখোমুখি হয়েছেন।
গামছা ছাড়া এ শিল্পীর পছন্দের পোশাকের তালিকায় রয়েছে জিনসের প্যান্ট ও চেক শার্ট। যে পোশাক পরতে আরাম হয়, সেটাই পরে ফেলেন। বাসায় থাকলে পরা হয় টি-শার্ট ও ট্রাউজার। পোশাক নিয়ে আদিখ্যেতা নেই খুব একটা। সাহেদ বলেন, ‘আমি খানিকটা অগোছালো মানুষ। যখন যেটা ভালো লাগে, তখন তা-ই পরি।’
ব্র্যান্ডের দিকে নজর দেওয়ার সময় পান না। কারণ, বেশির ভাগ পোশাকই উপহার পান বন্ধু, আত্মীয়স্বজন, এমনকি ভক্তদের কাছ থেকে। তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সাহেদ হাসতে হাসতে বলেন, ‘তাঁদের বদলৌতে আমার সংগ্রহে মোটামুটি দেড় শতাধিক শার্ট, পঞ্চাশেরও বেশি প্যান্ট আর বেশ কয়েক জোড়া জুতা রয়েছে।’ অবশ্য পোশাক নিয়ে মজার গল্প বলেন সাহেদ। ‘নতুন জিনিসের চেয়ে একটু পুরোনো হয়েছে—এমন জিনিস পরতে আমার বেশি ভালো লাগে। এটা আসলে ঠিক বোঝাতে পারব না। যেমন: একটু ছিঁড়ে গেছে, কিন্তু পায়ে দেওয়া যায়, এমন জুতা পরতে আরাম লাগে।’
সাহেদের দিন শুরু হয় সকাল ১০টা থেকে ১১টার মধ্যে। এর অবশ্য কারণ আছে। ঘুমাতে যান শেষরাতের দিকে। তারপর নাশতা সেরে মন চাইলে বাইরে বের হন। কাজ থাকলে তো বের হতে হয়ই। খুবই আড্ডাপ্রিয় এ সংগীতশিল্পী প্রিয় মানুষ পেলে জমিয়ে আড্ডা মারেন। পছন্দের খাবারের তালিকায় সাধারণ খাবারই প্রাধান্য পায়। ভাত, ভর্তা, ভাজি ও ডাল তাঁর প্রিয়। আর রয়েছে চা। গুড়ের চা। বাসায় থাকলে নিজ হাতে বানিয়ে বারান্দায় বসে যান তিনি।
সংগীতশিল্পী শেখ সাহেদ আর গামছা যেন একে অপরের পরিপূরক। গামছা ছাড়া সাহেদকে খুব কম মানুষই দেখেছে। মঞ্চ তো বটেই, বাইরে বের হতেও সব সময় সাহেদের সঙ্গী গামছা। নানা আকারের, বিভিন্ন রঙের হরেক রকম গামছা সংগ্রহে আছে তাঁর। অবশ্য এই সংগ্রহের মাত্র একটি গামছা কিনেছেন তিনি নিজে; বাকিগুলো উপহার।
গামছাকে সঙ্গী করার পেছনের একটা গল্প আছে। ২০০৯ সালের ঘটনা। ‘তেঁতুলিয়াতে একটা উৎসবে যাচ্ছিলাম। পথে গামছার একটা দোকানের কী কারণে জানি গাড়ি থামানো হয়। ওখানে থেকেই কিনে নিই এই গামছা। তারপর বাকিটা তো সবাই জানে।’ বলছিলেন সাহেদ। গামছা নিয়ে ঝক্কিও কম পোহাতে হয়নি এ শিল্পীকে। নানাজনের অসংখ্য প্রশ্নের মুখোমুখি দাঁড়ানো থেকে শুরু করে গামছার কারণে নানা বিড়ম্বনার মুখোমুখি হয়েছেন।
গামছা ছাড়া এ শিল্পীর পছন্দের পোশাকের তালিকায় রয়েছে জিনসের প্যান্ট ও চেক শার্ট। যে পোশাক পরতে আরাম হয়, সেটাই পরে ফেলেন। বাসায় থাকলে পরা হয় টি-শার্ট ও ট্রাউজার। পোশাক নিয়ে আদিখ্যেতা নেই খুব একটা। সাহেদ বলেন, ‘আমি খানিকটা অগোছালো মানুষ। যখন যেটা ভালো লাগে, তখন তা-ই পরি।’
ব্র্যান্ডের দিকে নজর দেওয়ার সময় পান না। কারণ, বেশির ভাগ পোশাকই উপহার পান বন্ধু, আত্মীয়স্বজন, এমনকি ভক্তদের কাছ থেকে। তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সাহেদ হাসতে হাসতে বলেন, ‘তাঁদের বদলৌতে আমার সংগ্রহে মোটামুটি দেড় শতাধিক শার্ট, পঞ্চাশেরও বেশি প্যান্ট আর বেশ কয়েক জোড়া জুতা রয়েছে।’ অবশ্য পোশাক নিয়ে মজার গল্প বলেন সাহেদ। ‘নতুন জিনিসের চেয়ে একটু পুরোনো হয়েছে—এমন জিনিস পরতে আমার বেশি ভালো লাগে। এটা আসলে ঠিক বোঝাতে পারব না। যেমন: একটু ছিঁড়ে গেছে, কিন্তু পায়ে দেওয়া যায়, এমন জুতা পরতে আরাম লাগে।’
সাহেদের দিন শুরু হয় সকাল ১০টা থেকে ১১টার মধ্যে। এর অবশ্য কারণ আছে। ঘুমাতে যান শেষরাতের দিকে। তারপর নাশতা সেরে মন চাইলে বাইরে বের হন। কাজ থাকলে তো বের হতে হয়ই। খুবই আড্ডাপ্রিয় এ সংগীতশিল্পী প্রিয় মানুষ পেলে জমিয়ে আড্ডা মারেন। পছন্দের খাবারের তালিকায় সাধারণ খাবারই প্রাধান্য পায়। ভাত, ভর্তা, ভাজি ও ডাল তাঁর প্রিয়। আর রয়েছে চা। গুড়ের চা। বাসায় থাকলে নিজ হাতে বানিয়ে বারান্দায় বসে যান তিনি।
বই পড়তে ভালোবাসেন শাহেদ। তবে বইয়ের চেয়ে তাঁর সংগ্রহে রয়েছে দুর্লভ সিডি ও রেকডর্স। আছে বেশ কয়েকটি গিটার। নিয়মিত গানের চর্চা তো করেনই। এইসব নিয়েই সাহেদের জীবনযাপন।
মো. রুবেল