সাময়িকী.কম
সিলেট : সাংবাদিকদের চরিত্রহীন, লম্পট, বদমাইশ গালি দিয়ে তাদের নিয়ন্ত্রণের হুমকি দিয়েছেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী সৈয়দ মহসীন আলী।
মন্ত্রীর অশ্লীল বক্তব্যে অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত সাংবাদিকরা প্রতিবাদ করেন। ওই সময় অনুষ্ঠানস্থলে হুলস্থূল শুরু হয়। মন্ত্রীর এমন বক্তব্যে বিব্রতবোধ করেন সভার বিশেষ অতিথি সাবেক এমপি শফিকুর রহমান চৌধুরী ও এমপি কেয়া চৌধুরীসহ অন্য অতিথিরা।
সাংবাদিকের অল্পশিক্ষিত উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, আমার মেয়ে সাংবাদিকতায় মাস্টার্স। আর যারা এখন পত্রিকায় আমার বিরুদ্ধে লেখালেখি করে তারা দু-এক কলম পড়ালেখা করেছে। আমি বলি একটা, তারা লিখে আরেকটা। দুই টাকা খেয়ে তারা আমার ...( ছাপার অযোগ্য) বাঁশ দিতে চায়।
শনিবার বিকেল ৩টায় সিলেট উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আয়োজিত সিলেটে আদিবাসী দিবসের আলোচনা সভায় তিনি এমনরূপে উপস্থাপন করেন নিজেকে। বক্তব্যের অধিকাংশ সময়ই তিনি সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের সমালোচনা করেন।
আদিবাসী নেতা গৌরাঙ্গ পাত্রের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দিতে ডায়াসে আসেন মন্ত্রী। মঞ্চে ওঠে বক্তব্যের শুরুতেই তিনি পেশাগত দায়িত্বে থাকা সাংবাদিকদের অনুষ্ঠানস্থল ত্যাগের নির্দেশ দিয়ে তাদের সম্পর্কে অশ্লীল মন্তব্য করেন।
সমাজকল্যাণমন্ত্রী বলেন, সাংবাদিকদের ঠিক করতে নীতিমালা হয়েছে। সাংবাদিকদের এমনভাবে সাইজ করা হবে যাতে ঘরে গিয়ে স্ত্রীর কাছেও শান্তিতে ঘুমাতে পারবে না।
মন্ত্রী অশ্লীল বক্তব্য চালিয়ে যেতে থাকলে বিভিন্ন গণমাধ্যম কর্মীরা অনুষ্ঠান বয়কট করেন।
বক্তব্যের শেষ পর্যায়ে সাংবাদিকদের উদ্দেশে আপত্তিকর মন্তব্য করায় তোপের মুখে পড়েন তিনি।
সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান চৌধুরী, নারী সংসদ সদস্য কেয়া চৌধুরী, সিলেট সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আশফাক আহমদ ও একে শেরাম।
সিলেট : সাংবাদিকদের চরিত্রহীন, লম্পট, বদমাইশ গালি দিয়ে তাদের নিয়ন্ত্রণের হুমকি দিয়েছেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী সৈয়দ মহসীন আলী।
মন্ত্রীর অশ্লীল বক্তব্যে অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত সাংবাদিকরা প্রতিবাদ করেন। ওই সময় অনুষ্ঠানস্থলে হুলস্থূল শুরু হয়। মন্ত্রীর এমন বক্তব্যে বিব্রতবোধ করেন সভার বিশেষ অতিথি সাবেক এমপি শফিকুর রহমান চৌধুরী ও এমপি কেয়া চৌধুরীসহ অন্য অতিথিরা।
সাংবাদিকের অল্পশিক্ষিত উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, আমার মেয়ে সাংবাদিকতায় মাস্টার্স। আর যারা এখন পত্রিকায় আমার বিরুদ্ধে লেখালেখি করে তারা দু-এক কলম পড়ালেখা করেছে। আমি বলি একটা, তারা লিখে আরেকটা। দুই টাকা খেয়ে তারা আমার ...( ছাপার অযোগ্য) বাঁশ দিতে চায়।
শনিবার বিকেল ৩টায় সিলেট উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আয়োজিত সিলেটে আদিবাসী দিবসের আলোচনা সভায় তিনি এমনরূপে উপস্থাপন করেন নিজেকে। বক্তব্যের অধিকাংশ সময়ই তিনি সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের সমালোচনা করেন।
আদিবাসী নেতা গৌরাঙ্গ পাত্রের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দিতে ডায়াসে আসেন মন্ত্রী। মঞ্চে ওঠে বক্তব্যের শুরুতেই তিনি পেশাগত দায়িত্বে থাকা সাংবাদিকদের অনুষ্ঠানস্থল ত্যাগের নির্দেশ দিয়ে তাদের সম্পর্কে অশ্লীল মন্তব্য করেন।
সমাজকল্যাণমন্ত্রী বলেন, সাংবাদিকদের ঠিক করতে নীতিমালা হয়েছে। সাংবাদিকদের এমনভাবে সাইজ করা হবে যাতে ঘরে গিয়ে স্ত্রীর কাছেও শান্তিতে ঘুমাতে পারবে না।
মন্ত্রী অশ্লীল বক্তব্য চালিয়ে যেতে থাকলে বিভিন্ন গণমাধ্যম কর্মীরা অনুষ্ঠান বয়কট করেন।
বক্তব্যের শেষ পর্যায়ে সাংবাদিকদের উদ্দেশে আপত্তিকর মন্তব্য করায় তোপের মুখে পড়েন তিনি।
সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান চৌধুরী, নারী সংসদ সদস্য কেয়া চৌধুরী, সিলেট সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আশফাক আহমদ ও একে শেরাম।