সাময়িকী.কম
মাহতান হোসেন : ছোটবেলা থেকেই পর্দা তাকে বেশ টানতো। সে টেলিভিশন পর্দাই হোক কিংবা সিনেমা হলের রুপালি পর্দায় হোক। ইশ! এখানে যদি আমাকে দেখা যেত। বুকের ভেতর পুষে রাখা এই তীব্র ইচ্ছা অদম্য আকর্ষণ তৈরি করে স্নিগ্ধ বর্ষার মিডিয়াতে আসার। অবশেষে সেই ইচ্ছে বাস্তবে ধরা দেয়। গত বছরের শুরুতে বর্ষা মিডিয়ায় পা রাখেন। এরই মধ্যে এগিয়ে গেছেন অনেকদূর। সামনে হয়তো বাণিজ্যিক বাংলা চলচ্চিত্রে নিয়মিত দেখা যাবে এই অভিনেত্রীকে।
মিডিয়ায় পথচলা শুরু হয় পরিচালক আশরাফী মিঠুর 'চন্দ্রাবতী' নাটকে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে। এরপরে কাজ করে গেছেন নামি-দামি সব পরিচালকের সাথে। কাজী শহিদুল ইসলামের রচনায় সালাউদ্দীন লাভলুর ধারাবাহিক নাটক 'খড়খুটা' তে অভিনয় করেছেন।
মুশফিক ইভানের রচনা ও শহিদুল ইসলাম রুনুর পরিচালনায় সজলের বিপরীতে ভালোবাসা দিবসের নাটক 'নিঃশব্দ ভালোবাসা'-তে অভিনয় করেন তিনি। এরই মধ্যে একটি টেলিফিল্ম ও একটি একক নাটকে অভিনয় করেছেন তিনি। টেলিফিল্মের নাম 'সিডনি টু মুরাদ নগর' এবং একক নাটকটির নাম 'নাগরিক দংশন'। সম্প্রতি একটি ১৩ পর্বের ধারাবাহিক নাটকের কাজ সম্প্রতি শেষ করেছেন বর্ষা।
এ ছাড়াও স্নিগ্ধ বর্ষা অভিনীত নাটকের মধ্যে আছে সালেহ আহমেদ মনার 'টাচ', অনুরূপ আইচ রচিত সালেহ আহমেদ মনা পরিচালিত ও পিঁপড়া প্রডাকশনের নির্মাণাধীন ভালোবাসা দিবসের বিশেষ টেলিফিল্ম 'ফালতু লাভ স্টোরি'।
মাহতান হোসেন : ছোটবেলা থেকেই পর্দা তাকে বেশ টানতো। সে টেলিভিশন পর্দাই হোক কিংবা সিনেমা হলের রুপালি পর্দায় হোক। ইশ! এখানে যদি আমাকে দেখা যেত। বুকের ভেতর পুষে রাখা এই তীব্র ইচ্ছা অদম্য আকর্ষণ তৈরি করে স্নিগ্ধ বর্ষার মিডিয়াতে আসার। অবশেষে সেই ইচ্ছে বাস্তবে ধরা দেয়। গত বছরের শুরুতে বর্ষা মিডিয়ায় পা রাখেন। এরই মধ্যে এগিয়ে গেছেন অনেকদূর। সামনে হয়তো বাণিজ্যিক বাংলা চলচ্চিত্রে নিয়মিত দেখা যাবে এই অভিনেত্রীকে।
মিডিয়ায় পথচলা শুরু হয় পরিচালক আশরাফী মিঠুর 'চন্দ্রাবতী' নাটকে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে। এরপরে কাজ করে গেছেন নামি-দামি সব পরিচালকের সাথে। কাজী শহিদুল ইসলামের রচনায় সালাউদ্দীন লাভলুর ধারাবাহিক নাটক 'খড়খুটা' তে অভিনয় করেছেন।
মুশফিক ইভানের রচনা ও শহিদুল ইসলাম রুনুর পরিচালনায় সজলের বিপরীতে ভালোবাসা দিবসের নাটক 'নিঃশব্দ ভালোবাসা'-তে অভিনয় করেন তিনি। এরই মধ্যে একটি টেলিফিল্ম ও একটি একক নাটকে অভিনয় করেছেন তিনি। টেলিফিল্মের নাম 'সিডনি টু মুরাদ নগর' এবং একক নাটকটির নাম 'নাগরিক দংশন'। সম্প্রতি একটি ১৩ পর্বের ধারাবাহিক নাটকের কাজ সম্প্রতি শেষ করেছেন বর্ষা।
এ ছাড়াও স্নিগ্ধ বর্ষা অভিনীত নাটকের মধ্যে আছে সালেহ আহমেদ মনার 'টাচ', অনুরূপ আইচ রচিত সালেহ আহমেদ মনা পরিচালিত ও পিঁপড়া প্রডাকশনের নির্মাণাধীন ভালোবাসা দিবসের বিশেষ টেলিফিল্ম 'ফালতু লাভ স্টোরি'।
অভিনয়ের পাশাপাশি উপস্থাপিকা হিসেবেও ছোট পর্দায় অংশ নিয়েছেন স্নিগ্ধ বর্ষা। এটিএন বাংলায় প্রচারিত 'প্রাণ সিনে মিউজিক' শিরোনামের অনুষ্ঠানের বিশেষ কয়েকটি পর্ব উপস্থাপনা করেন তিনি। তবে এসবের বাইরে বড় পর্দায় পা রাখতে যাচ্ছেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধের একটি চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেছেন স্নিগ্ধ। মুক্তিযুদ্ধভিক্তিক 'উদীয়মান সূর্য' চলচ্চিত্রে স্নিগ্ধ বর্ষার অভিনয় দর্শকদের নজর কাড়বে বলে আশা করছেন পরিচালক শফিউল আজম শফিক। তাই বলে এখনোই পুরোপুরি চলচ্চিত্রের দিকে নজর দিচ্ছেন তা কিন্তু নয়।
বর্ষা জানান, তিনি এখন নিজেকে পুরোপুরি বড় পর্দার যোগ্য করে গড়ে তোলার চেষ্টা করছেন। নাচ শিখছেন। এ ছাড়াও আনুষাঙ্গিক বিষয়গুলোও আত্মস্থ করার চেষ্টা করছেন। বাংলা চলচ্চিত্রে কাজ করার ব্যাপারে তিনি জানান, এ বছরটা শুধু নিজেকে প্রস্তুত করবেন। বেশ কয়েকজন প্রযোজকের সাথে কথা হয়েছে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বছর থেকে বাণিজ্যিক ছবিতে দর্শকেরা আমাকে দেখতে পারবেন। আর সব কিছু ঠিক থাকলে হয়তো ঢাকাই চলচ্চিত্রে আরেকজন বর্ষাকে দেখা যাবে। সূত্র : কালের কন্ঠ
বর্ষা জানান, তিনি এখন নিজেকে পুরোপুরি বড় পর্দার যোগ্য করে গড়ে তোলার চেষ্টা করছেন। নাচ শিখছেন। এ ছাড়াও আনুষাঙ্গিক বিষয়গুলোও আত্মস্থ করার চেষ্টা করছেন। বাংলা চলচ্চিত্রে কাজ করার ব্যাপারে তিনি জানান, এ বছরটা শুধু নিজেকে প্রস্তুত করবেন। বেশ কয়েকজন প্রযোজকের সাথে কথা হয়েছে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বছর থেকে বাণিজ্যিক ছবিতে দর্শকেরা আমাকে দেখতে পারবেন। আর সব কিছু ঠিক থাকলে হয়তো ঢাকাই চলচ্চিত্রে আরেকজন বর্ষাকে দেখা যাবে। সূত্র : কালের কন্ঠ