ত থ্য বি চি ত্র
রফিকুল ইসলাম সাগর
সাময়িকী.কম
স্লোভেনিয়ার একটি শহরের নাম বেল্গড। এটি ইউরোপের কোনো শহর না হলেও দেখতে ইউরোপের শহরের মতোই। শহরটি বেল্গড লেকের সৌন্দর্যের জন্য সারা বিশ্বে পরিচিত। বলা যায় বেল্গড লেক একটি পর্যটন কেন্দ্র। তাই এখানে সব সময় পর্যটকদের ভিড় থাকে। সৌন্দর্যের দিক থেকে বেল্গড লেক দেখতে ক্যামেরাবন্দি অনেক সুন্দর একটা ছবির মতো। লেকটির চারপাশে জুলিয়ান আল্পস পাহাড় ও লাস পিল্গন জঙ্গল।
এ লেকের মাঝামাঝি অবস্থানে স্লোভেনিয়ার একমাত্র প্রাকৃতিক দ্বীপ। ছোট এ দ্বীপটিতে অল্প ক'টি বিল্ডিং আছে। এবং অল্প ক'জন শৌখিন মানুষ এ দ্বীপে বসবাস করেন। দ্বীপের মধ্যে সবচেয়ে বড় বিল্ডিংটি একটি গির্জা। যার নাম পিল গ্রিমেজ। গির্জাটি পঞ্চদশ শতাব্দীতে নির্মাণ করা হয়েছে। এ ছাড়া দ্বীপটিতে ৫২ মিটার উঁচু একটি টাওয়ার আছে।
টাওয়ারে ওঠার জন্য আছে বিশাল লম্বা সিঁড়ি। এই সিঁড়িটির সামনে এসেই জাহাজ, লঞ্চ, বোট ও নৌকা থামে। সিঁড়ির শেষ প্রান্ত গেছে টাওয়ারের ভেতরে এবং সিঁড়িটিই দ্বীপে প্রবেশ করার রাস্তা। পিল গ্রিমেজ গির্জাটি সবাই মূলত ব্যবহার করে বিয়ের জন্য। এই গির্জায় এসে বিয়ে করার মূল কারণ দ্বীপের সৌন্দর্য। সবাই সুন্দরভাবে নতুন জীবন শুরু করতে সুন্দর এ দ্বীপের গির্জায় এসে বিয়ে করে। বেল্গড দ্বীপ অনেক পুরনো বলেই পর্যটকদের এ দ্বীপটির প্রতি বেশি আকর্ষণ।
একাদশ শতাব্দীতে আরকোনজিস্ট নামক একজন নাবিক প্রথম এ দ্বীপটি আবিষ্কার করেন। ১১৪২ সালে পেট্রিজ পেলে গিনো নামের একজন এ দ্বীপটিতে একটি গির্জা নির্মাণ করেন। পঞ্চদশ শতাব্দীতে গির্জাটি আবার সংস্কার করা হয়। সপ্তদশ শতাব্দীতে বড় ধরনের ভূমিকম্পে গির্জাটি ভেঙে যায়। পরে আবার নতুন করে গির্জাটি নির্মাণ করা হয়। তখন থেকে গির্জাটি এখন পর্যন্ত টিকে আছে। বেল্গড লেকের পানি দেখতে খুব সুন্দর এবং পরিষ্কার, যা অন্যান্য দ্বীপের পানির মতো নয়।
রফিকুল ইসলাম সাগর
সাময়িকী.কম
স্লোভেনিয়ার একটি শহরের নাম বেল্গড। এটি ইউরোপের কোনো শহর না হলেও দেখতে ইউরোপের শহরের মতোই। শহরটি বেল্গড লেকের সৌন্দর্যের জন্য সারা বিশ্বে পরিচিত। বলা যায় বেল্গড লেক একটি পর্যটন কেন্দ্র। তাই এখানে সব সময় পর্যটকদের ভিড় থাকে। সৌন্দর্যের দিক থেকে বেল্গড লেক দেখতে ক্যামেরাবন্দি অনেক সুন্দর একটা ছবির মতো। লেকটির চারপাশে জুলিয়ান আল্পস পাহাড় ও লাস পিল্গন জঙ্গল।
এ লেকের মাঝামাঝি অবস্থানে স্লোভেনিয়ার একমাত্র প্রাকৃতিক দ্বীপ। ছোট এ দ্বীপটিতে অল্প ক'টি বিল্ডিং আছে। এবং অল্প ক'জন শৌখিন মানুষ এ দ্বীপে বসবাস করেন। দ্বীপের মধ্যে সবচেয়ে বড় বিল্ডিংটি একটি গির্জা। যার নাম পিল গ্রিমেজ। গির্জাটি পঞ্চদশ শতাব্দীতে নির্মাণ করা হয়েছে। এ ছাড়া দ্বীপটিতে ৫২ মিটার উঁচু একটি টাওয়ার আছে।
টাওয়ারে ওঠার জন্য আছে বিশাল লম্বা সিঁড়ি। এই সিঁড়িটির সামনে এসেই জাহাজ, লঞ্চ, বোট ও নৌকা থামে। সিঁড়ির শেষ প্রান্ত গেছে টাওয়ারের ভেতরে এবং সিঁড়িটিই দ্বীপে প্রবেশ করার রাস্তা। পিল গ্রিমেজ গির্জাটি সবাই মূলত ব্যবহার করে বিয়ের জন্য। এই গির্জায় এসে বিয়ে করার মূল কারণ দ্বীপের সৌন্দর্য। সবাই সুন্দরভাবে নতুন জীবন শুরু করতে সুন্দর এ দ্বীপের গির্জায় এসে বিয়ে করে। বেল্গড দ্বীপ অনেক পুরনো বলেই পর্যটকদের এ দ্বীপটির প্রতি বেশি আকর্ষণ।
একাদশ শতাব্দীতে আরকোনজিস্ট নামক একজন নাবিক প্রথম এ দ্বীপটি আবিষ্কার করেন। ১১৪২ সালে পেট্রিজ পেলে গিনো নামের একজন এ দ্বীপটিতে একটি গির্জা নির্মাণ করেন। পঞ্চদশ শতাব্দীতে গির্জাটি আবার সংস্কার করা হয়। সপ্তদশ শতাব্দীতে বড় ধরনের ভূমিকম্পে গির্জাটি ভেঙে যায়। পরে আবার নতুন করে গির্জাটি নির্মাণ করা হয়। তখন থেকে গির্জাটি এখন পর্যন্ত টিকে আছে। বেল্গড লেকের পানি দেখতে খুব সুন্দর এবং পরিষ্কার, যা অন্যান্য দ্বীপের পানির মতো নয়।