বিনোদন ডেস্ক
সাময়িকী.কম
প্রায় ১৩ বছর পর দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন বলিউড অভিনেতা সালমান খান। তার বিরুদ্ধে ওঠা গাড়ি চাপা দিয়ে হত্যা (হিট অ্যান্ড রান) মামলার রায় বুধবার জানিয়েছে মুম্বাইয়ের দায়রা জজ আদালত। এ অপরাধে সালমানের ৫ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
সালমানের খানের এই সাজা ঘোষণায় দু:খ প্রকাশ করেছেন শাহরুখ-হেমা মালিনীসহ বলিউডের অনেক তারকারাই। পাশাপাশি জানা গেছে ছেলের এই সাজা শুনে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন সালমানের খানের মা।
তবে দায়রা আদালতের এই রায়কে উচ্চ আদালতে চ্যালেঞ্জ করে আবেদন করতে পারবেন এ বলিউড তারকা। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।
উল্লেখ্য, ২০০২ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর রাতে বান্দ্রার আমেরিকান বেকারির সামনে ফুটপাতে ঘুমিয়ে থাকা পাঁচ ব্যাক্তিকে চাপা দেয় সালমানের গাড়ি। ওই ঘটনায় এক জনের মৃত্যু হয়। বাকি চার জন গুরুতর আহত হন। বেপরোয়াভাবে চালানোর পাশাপাশি সলমনের বিরুদ্ধে মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালানোর অভিযোগ ওঠে। এই ঘটনায় অনিচ্ছাকৃতভাবে হত্যার মামলা রুজু হয় তার বিরুদ্ধে।
এর আগে আদালতে তার গাড়ির চালক অশোক সিংহ জানিয়েছেন, দুর্ঘটনার ওই রাতে সালমান নন, গাড়ি চালাচ্ছিলেন অশোক নিজে। অনেকের ধারণা ছিল, চালকের এই সাক্ষ্য মামলার মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে। কিন্তু, বিচারক এ দিন সরাসরি জানিয়ে দেন, ঘটনার দিন সালমানই মত্ত অবস্থায় গাড়ি চালাচ্ছিলেন। এবং তার কাছে বৈধ কোনো লাইসেন্স ছিল না। তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ প্রমাণিত।
বুধবার সকাল থেকেই আদালত চত্বরে ভিড় জমতে শুরু করে। তার বাবা-ভাইদের সঙ্গে আদালতে পৌঁছান সালমান। মঙ্গলবারই তিনি কাশ্মীর থেকে ফিরেছেন।
সাময়িকী.কম
প্রায় ১৩ বছর পর দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন বলিউড অভিনেতা সালমান খান। তার বিরুদ্ধে ওঠা গাড়ি চাপা দিয়ে হত্যা (হিট অ্যান্ড রান) মামলার রায় বুধবার জানিয়েছে মুম্বাইয়ের দায়রা জজ আদালত। এ অপরাধে সালমানের ৫ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
সালমানের খানের এই সাজা ঘোষণায় দু:খ প্রকাশ করেছেন শাহরুখ-হেমা মালিনীসহ বলিউডের অনেক তারকারাই। পাশাপাশি জানা গেছে ছেলের এই সাজা শুনে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন সালমানের খানের মা।
তবে দায়রা আদালতের এই রায়কে উচ্চ আদালতে চ্যালেঞ্জ করে আবেদন করতে পারবেন এ বলিউড তারকা। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।
উল্লেখ্য, ২০০২ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর রাতে বান্দ্রার আমেরিকান বেকারির সামনে ফুটপাতে ঘুমিয়ে থাকা পাঁচ ব্যাক্তিকে চাপা দেয় সালমানের গাড়ি। ওই ঘটনায় এক জনের মৃত্যু হয়। বাকি চার জন গুরুতর আহত হন। বেপরোয়াভাবে চালানোর পাশাপাশি সলমনের বিরুদ্ধে মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালানোর অভিযোগ ওঠে। এই ঘটনায় অনিচ্ছাকৃতভাবে হত্যার মামলা রুজু হয় তার বিরুদ্ধে।
এর আগে আদালতে তার গাড়ির চালক অশোক সিংহ জানিয়েছেন, দুর্ঘটনার ওই রাতে সালমান নন, গাড়ি চালাচ্ছিলেন অশোক নিজে। অনেকের ধারণা ছিল, চালকের এই সাক্ষ্য মামলার মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে। কিন্তু, বিচারক এ দিন সরাসরি জানিয়ে দেন, ঘটনার দিন সালমানই মত্ত অবস্থায় গাড়ি চালাচ্ছিলেন। এবং তার কাছে বৈধ কোনো লাইসেন্স ছিল না। তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ প্রমাণিত।
বুধবার সকাল থেকেই আদালত চত্বরে ভিড় জমতে শুরু করে। তার বাবা-ভাইদের সঙ্গে আদালতে পৌঁছান সালমান। মঙ্গলবারই তিনি কাশ্মীর থেকে ফিরেছেন।