সাময়িকী.কম
বিভিন্ন রাজ্যে গোমাংস নিষিদ্ধ ঘোষণা করার পর, এবার মদ্যপানেও খড়গহস্ত এনডিএ সরকার। দেশি ও বিদেশি মদের বিক্রিতে রাশ টানতে, দুটি অস্ত্রকে কাজে লাগাতে চাইছে কেন্দ্র। একটি অস্ত্র মদের ওপর অত্যধিক পরিমাণে কর বৃদ্ধি। অপর অস্ত্রটি মহিলা।
মদ্যপানের প্রবণতা কমাতে এবার সাঁড়াশির আক্রমণের পরিকল্পনা নিতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার। সরকার নিযুক্ত কমিশনের সমীক্ষায় দেখানো হয়েছে, দুটি উপায়ে কমানো যেতে পারে মদ বিক্রি। কেন্দ্রের অ্যালকোহল বিরোধী অভিযানে স্টেকহোল্ডার রয়েছে অনেকে। প্রথম স্টেকহোল্ডার হিসেবে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় প্রস্তাব করেছে করবৃদ্ধির। এই মন্ত্রণালয় PMO-কে উদ্বেগের সঙ্গে জানিয়েছে, একটি মদের বোতল থেকে সরকার এক টাকা আয় করলে, মদ্যপানের পর স্বাস্থ্যখাতে খরচ হয়ে যাচ্ছে চার টাকা।
কেন্দ্রীয় সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় মদ বিক্রি কমানোর ওপর যথেষ্ট গুরুত্ব দেওয়ার প্রস্তাব করার পাশাপাশি জানিয়েছে, মদ্যপনের জন্যই বাড়ছে গৃহে হিংসা, আত্মহত্যার মতো সামাজিক সমস্যাগুলি। অ্যালকোহল ও ড্রাগ ইনফরমেশন সেন্টারের দেওয়া তথ্যে জানা গেছে, দেশের ৩৫% অপরাধ, ৫০% দুর্ঘটনা, ৫৫% ডোমেস্টিক ভায়োলেন্সের ঘটনা ঘটে মদ্যপানের জন্য।
মদ বিক্রি রুখতে করবৃদ্ধির প্রস্তাব করেছে আরএসএস-ও। তারা বলেছে 'আমরা মদকে পুরোপুরি নিষিদ্ধ করতে বলছি না। আমরা চাই সরকার দেশি ও বিদেশি মদকে এতটাই দামি করে দিক, যাতে তা সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে যায়।' মদ্যপান রুখতে মহিলাদের কাজে লাগানোর জন্যও কেন্দ্রের কাছে প্রস্তাব করেছে আরএসএস। তাদের মতে, মহিলারা হলেন 'হোমমেকার', কাজেই তাঁদের মানবিক আবেদন এক্ষেত্রে যথেষ্ট কার্যকরী হবে।
তবে সরকারকে অ্যালকোহল বিরোধী অভিযানে সফল হতে হলে, বিরোধী দল সহ সবপক্ষকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে বলে মনে করছেন সমাজকর্মীরা। রাজনৈতিক দলগুলি ভোটব্যাঙ্কের কথা মাথায় রেখে এধরনের সংবেদনশীল বিষয়ে মুখ খুলতে চান না বলে হতাশা প্রকাশ করেছেন তাঁরা।
বিভিন্ন রাজ্যে গোমাংস নিষিদ্ধ ঘোষণা করার পর, এবার মদ্যপানেও খড়গহস্ত এনডিএ সরকার। দেশি ও বিদেশি মদের বিক্রিতে রাশ টানতে, দুটি অস্ত্রকে কাজে লাগাতে চাইছে কেন্দ্র। একটি অস্ত্র মদের ওপর অত্যধিক পরিমাণে কর বৃদ্ধি। অপর অস্ত্রটি মহিলা।
মদ্যপানের প্রবণতা কমাতে এবার সাঁড়াশির আক্রমণের পরিকল্পনা নিতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার। সরকার নিযুক্ত কমিশনের সমীক্ষায় দেখানো হয়েছে, দুটি উপায়ে কমানো যেতে পারে মদ বিক্রি। কেন্দ্রের অ্যালকোহল বিরোধী অভিযানে স্টেকহোল্ডার রয়েছে অনেকে। প্রথম স্টেকহোল্ডার হিসেবে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় প্রস্তাব করেছে করবৃদ্ধির। এই মন্ত্রণালয় PMO-কে উদ্বেগের সঙ্গে জানিয়েছে, একটি মদের বোতল থেকে সরকার এক টাকা আয় করলে, মদ্যপানের পর স্বাস্থ্যখাতে খরচ হয়ে যাচ্ছে চার টাকা।
কেন্দ্রীয় সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় মদ বিক্রি কমানোর ওপর যথেষ্ট গুরুত্ব দেওয়ার প্রস্তাব করার পাশাপাশি জানিয়েছে, মদ্যপনের জন্যই বাড়ছে গৃহে হিংসা, আত্মহত্যার মতো সামাজিক সমস্যাগুলি। অ্যালকোহল ও ড্রাগ ইনফরমেশন সেন্টারের দেওয়া তথ্যে জানা গেছে, দেশের ৩৫% অপরাধ, ৫০% দুর্ঘটনা, ৫৫% ডোমেস্টিক ভায়োলেন্সের ঘটনা ঘটে মদ্যপানের জন্য।
মদ বিক্রি রুখতে করবৃদ্ধির প্রস্তাব করেছে আরএসএস-ও। তারা বলেছে 'আমরা মদকে পুরোপুরি নিষিদ্ধ করতে বলছি না। আমরা চাই সরকার দেশি ও বিদেশি মদকে এতটাই দামি করে দিক, যাতে তা সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে যায়।' মদ্যপান রুখতে মহিলাদের কাজে লাগানোর জন্যও কেন্দ্রের কাছে প্রস্তাব করেছে আরএসএস। তাদের মতে, মহিলারা হলেন 'হোমমেকার', কাজেই তাঁদের মানবিক আবেদন এক্ষেত্রে যথেষ্ট কার্যকরী হবে।
তবে সরকারকে অ্যালকোহল বিরোধী অভিযানে সফল হতে হলে, বিরোধী দল সহ সবপক্ষকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে বলে মনে করছেন সমাজকর্মীরা। রাজনৈতিক দলগুলি ভোটব্যাঙ্কের কথা মাথায় রেখে এধরনের সংবেদনশীল বিষয়ে মুখ খুলতে চান না বলে হতাশা প্রকাশ করেছেন তাঁরা।