সাময়িকী.কম
একক কৃতিত্বে সিরিজে সমতা ফিরিয়ে এনেছিলেন নাসির। কিন্তু সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে আর পারলেন না নাসির। টপ অর্ডারের ব্যর্থতায় অসহায় আত্মসমর্পণ করল বাংলাদেশ 'এ' দল। বেঙ্গালুরুতে সিরিজের শেষ খেলায় বৃষ্টি আইনে ৭৫ রানে বাংলাদেশ 'এ' দলকে (২-১) হারিয়ে সিরিজ জিতে নিল ভারত 'এ' দল।
টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল স্বাগতিক দল। মাত্র পাঁচ রানের মাথায় ওপেনার মায়াঙ্ক আগারওয়ালকে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন শফিউল ইসলাম। কিন্তু অধিনায়ক উন্মুক্ত চাঁদকে সঙ্গীকে করে ৮২ রানের জুটি গড়েন সঞ্জু স্যামসন। ৮৭ রানের মাথায় অধিনায়ক ফিরে গেলে ব্যাটিংয়ে নামেন সুরেশ রায়না। এই দুজনে মিলে দলকে দুই শ পার করান মাত্র ৩৯ ওভারেই। ৯০ রান করে স্যামসন আউট হলেও দলকে তিনশর দোরগোড়ায় নিয়ে যান রায়না। মাত্র ৯৪ বলে ১০৪ রান করে দলকে ২৯৭ রানের বিশাল এক সংগ্রহ এনে দেন তিনি।
রান তাড়া করতে গিয়ে আবারও বিপদে পড়ে সফরকারী দল। মাত্র ২৪ রানের মাঝেই দলের প্রথম তিন ব্যাটসম্যান ফিরে গেলে ম্যাচের ফলাফল নিয়ে প্রশ্নটা উবে যায়। এর মাঝে বৃষ্টির কারণে টার্গেটেও আসে পরিবর্তন। ৪৬ ওভারে ২৯০ রানে তাড়া করতে গিয়ে অবশ্য বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ হুড়মুড় করে ভেঙে পড়ে। আগের দুই খেলার মতো আজও ১০০ রান পার করার আগেই পাঁচ উইকেট হারিয়েছে 'এ' দল। অধিনায়ক মুমিনুল হক ৩৭ রান করেছেন। আর সাব্বির রহমান সফরে প্রথমবারের মতো ফর্মে ফেরার ইঙ্গিত দিলেও ম্যাচ জেতা থেকে অনেক দূরেই ছিলেন তাঁরা। ৩২ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৪১ রান তুলতেই আবারও নামে বৃষ্টি। সাব্বির তখন অপরাজিত ৪১ রানে। কিন্তু বৃষ্টির প্রকোপে আর খেলা আরম্ভ হতে পারেনি। ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে ৭৫ রানে বিজয়ী ঘোষণা করা হয় ভারতীয় দলকে।
ওয়ানডে সিরিজের পর এবার দুটি তিন দিনের ম্যাচ খেলবে 'এ' দল। অস্ট্রেলিয়া সিরিজের আগে দীর্ঘ পরিসরের প্র্যাকটিসটা সেরে নিতে পারবেন তাঁরা। আগামী মঙ্গল বার মাইসোরে কর্ণাটকের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচটি খেলবে মুমিনুলরা।
একক কৃতিত্বে সিরিজে সমতা ফিরিয়ে এনেছিলেন নাসির। কিন্তু সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে আর পারলেন না নাসির। টপ অর্ডারের ব্যর্থতায় অসহায় আত্মসমর্পণ করল বাংলাদেশ 'এ' দল। বেঙ্গালুরুতে সিরিজের শেষ খেলায় বৃষ্টি আইনে ৭৫ রানে বাংলাদেশ 'এ' দলকে (২-১) হারিয়ে সিরিজ জিতে নিল ভারত 'এ' দল।
টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল স্বাগতিক দল। মাত্র পাঁচ রানের মাথায় ওপেনার মায়াঙ্ক আগারওয়ালকে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন শফিউল ইসলাম। কিন্তু অধিনায়ক উন্মুক্ত চাঁদকে সঙ্গীকে করে ৮২ রানের জুটি গড়েন সঞ্জু স্যামসন। ৮৭ রানের মাথায় অধিনায়ক ফিরে গেলে ব্যাটিংয়ে নামেন সুরেশ রায়না। এই দুজনে মিলে দলকে দুই শ পার করান মাত্র ৩৯ ওভারেই। ৯০ রান করে স্যামসন আউট হলেও দলকে তিনশর দোরগোড়ায় নিয়ে যান রায়না। মাত্র ৯৪ বলে ১০৪ রান করে দলকে ২৯৭ রানের বিশাল এক সংগ্রহ এনে দেন তিনি।
রান তাড়া করতে গিয়ে আবারও বিপদে পড়ে সফরকারী দল। মাত্র ২৪ রানের মাঝেই দলের প্রথম তিন ব্যাটসম্যান ফিরে গেলে ম্যাচের ফলাফল নিয়ে প্রশ্নটা উবে যায়। এর মাঝে বৃষ্টির কারণে টার্গেটেও আসে পরিবর্তন। ৪৬ ওভারে ২৯০ রানে তাড়া করতে গিয়ে অবশ্য বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ হুড়মুড় করে ভেঙে পড়ে। আগের দুই খেলার মতো আজও ১০০ রান পার করার আগেই পাঁচ উইকেট হারিয়েছে 'এ' দল। অধিনায়ক মুমিনুল হক ৩৭ রান করেছেন। আর সাব্বির রহমান সফরে প্রথমবারের মতো ফর্মে ফেরার ইঙ্গিত দিলেও ম্যাচ জেতা থেকে অনেক দূরেই ছিলেন তাঁরা। ৩২ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৪১ রান তুলতেই আবারও নামে বৃষ্টি। সাব্বির তখন অপরাজিত ৪১ রানে। কিন্তু বৃষ্টির প্রকোপে আর খেলা আরম্ভ হতে পারেনি। ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে ৭৫ রানে বিজয়ী ঘোষণা করা হয় ভারতীয় দলকে।
ওয়ানডে সিরিজের পর এবার দুটি তিন দিনের ম্যাচ খেলবে 'এ' দল। অস্ট্রেলিয়া সিরিজের আগে দীর্ঘ পরিসরের প্র্যাকটিসটা সেরে নিতে পারবেন তাঁরা। আগামী মঙ্গল বার মাইসোরে কর্ণাটকের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচটি খেলবে মুমিনুলরা।