সাময়িকী.কম
ঢাকা : সোমবার ভোর ঠিক ৫টা ৫ মিনিটে কেঁপে উঠলো দেশ। ঘুম থেকে জেগে আতঙ্কে ছুটে বেরিয়ে পড়লো মানুষ। বিশেষ করে রাজধানী ঢাকার মানুষ সবচেয়ে বেশি আতঙ্কিত হয়েছে। ভূমিকম্প থেমে যাওয়ার পরও হঠাৎ ঘুম ভাঙা অনেক মানুষকে ছুটে বাইরে যেতে দেখা গেছে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ গবেষণা বলছে, ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৬.৮। এর উৎপত্তি হয় ইম্ফলে স্থানীয় সময় ভোর ৫টা ৫ মিনিটে।
সুনির্দিষ্ট করে বললে, কেন্দ্রটি ছিল ইম্ফল থেকে ৩৩ কিলোমিটার পশ্চিম উত্তর-পশ্চিমে। আর ঢাকা থেকে ৩৫২ কিলোমিটার পূর্ব উত্তর-পূর্ব দিকে।
তবে ভারতের কোথাও ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। আর দেশের বেশ কয়েকটি জেলায় খবর নিয়ে জানা যায়, তারাও ভূকম্পন অনুভব করেছেন। এমনকি ভূমিকম্পে তাদেরও ঘুম ভেঙে গেছে তবে কোথাও কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক (জলবায়ু) আব্দুর রহমান বাংলামেইলকে বলেন, ‘ভারতের মণিপুরে এ ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল। আর রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৭।’
তবে মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানায়, ভূমিকম্পের মাত্র ছিল ৬ দশমিক ৮।
এর উৎপত্তিস্থল ছিল ভারত-মিয়ানমারের সীমান্ত জেলা মণিপুরের ইম্ফলে। ঢাকা থেকে এর দূরত্ব ছিল ৩৫১ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে।
ভূমিকম্পের সময় আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়ে ঘুমন্ত মানুষ। রাজধানীবাসীর বেশিরভাগই বাসার ছাদে কিংবা রাস্তায় নেমে যায় আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে।
ঢাকা : সোমবার ভোর ঠিক ৫টা ৫ মিনিটে কেঁপে উঠলো দেশ। ঘুম থেকে জেগে আতঙ্কে ছুটে বেরিয়ে পড়লো মানুষ। বিশেষ করে রাজধানী ঢাকার মানুষ সবচেয়ে বেশি আতঙ্কিত হয়েছে। ভূমিকম্প থেমে যাওয়ার পরও হঠাৎ ঘুম ভাঙা অনেক মানুষকে ছুটে বাইরে যেতে দেখা গেছে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ গবেষণা বলছে, ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৬.৮। এর উৎপত্তি হয় ইম্ফলে স্থানীয় সময় ভোর ৫টা ৫ মিনিটে।
সুনির্দিষ্ট করে বললে, কেন্দ্রটি ছিল ইম্ফল থেকে ৩৩ কিলোমিটার পশ্চিম উত্তর-পশ্চিমে। আর ঢাকা থেকে ৩৫২ কিলোমিটার পূর্ব উত্তর-পূর্ব দিকে।
তবে ভারতের কোথাও ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। আর দেশের বেশ কয়েকটি জেলায় খবর নিয়ে জানা যায়, তারাও ভূকম্পন অনুভব করেছেন। এমনকি ভূমিকম্পে তাদেরও ঘুম ভেঙে গেছে তবে কোথাও কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক (জলবায়ু) আব্দুর রহমান বাংলামেইলকে বলেন, ‘ভারতের মণিপুরে এ ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল। আর রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৭।’
তবে মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানায়, ভূমিকম্পের মাত্র ছিল ৬ দশমিক ৮।
এর উৎপত্তিস্থল ছিল ভারত-মিয়ানমারের সীমান্ত জেলা মণিপুরের ইম্ফলে। ঢাকা থেকে এর দূরত্ব ছিল ৩৫১ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে।
ভূমিকম্পের সময় আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়ে ঘুমন্ত মানুষ। রাজধানীবাসীর বেশিরভাগই বাসার ছাদে কিংবা রাস্তায় নেমে যায় আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে।