সৌন্দর্যকে ধরে রাখতে তো আমরা কতকিছুই করি। নিজেকে আরও একটু সুন্দর করে তুলতে যেন বদ্ধপরিকর। আর নিজেকে আরও আকর্ষণীয় এবং সুন্দরী করে তুলতে মেক আপ থেকে শুরু করে সার্জারিও করে ফেলেন অনেক নায়ক নায়িকারা। সম্প্রতি বলিউডে জনপ্রিয় অভিনেত্রী আনুশকা শর্মার লিপ জবের কথা কে না জানে। আর তাই আজ আপানাদের জন্য নিয়ে হাজির হলাম বলিউডের এমন সব নায়িকাদের তালিকা যারা নিজেকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে নিজেদের সঁপে দিয়েছেন চিকিৎসকের ছুরির নিচে।
কয়েনা মিত্রা
প্লাস্টিক সার্জারির তালিকায় যে কজন নায়িকা রয়েছেন তাদের মধ্যে সব থেকে বেশি আলোচিত এবং সমালোচিত চিলেন কোয়েনা মিত্রা। ২০০৯ সালে হঠাৎ-ই সবার চোখে খটকা লাগতে শুরু করে যে কিছু একটা তো করিয়েছেন কয়েনা। কিন্তু সেটা কি? তিনিও নাকে প্ল্যাস্টিক অস্ত্রোপচার এবং ব্রেস্ট ইনহ্যান্সমেন্ট করান। তবে তার এই আকর্ষণীয় লাগার কৃত্রিম পন্থাগুলো কাজে লাগে নি। বরং ঘটে এর উল্টো টাই। আগের থেকে অনেকটাই বাজে দেখায় এই অভিনেত্রীকে।
প্লাস্টিক সার্জারির তালিকায় যে কজন নায়িকা রয়েছেন তাদের মধ্যে সব থেকে বেশি আলোচিত এবং সমালোচিত চিলেন কোয়েনা মিত্রা। ২০০৯ সালে হঠাৎ-ই সবার চোখে খটকা লাগতে শুরু করে যে কিছু একটা তো করিয়েছেন কয়েনা। কিন্তু সেটা কি? তিনিও নাকে প্ল্যাস্টিক অস্ত্রোপচার এবং ব্রেস্ট ইনহ্যান্সমেন্ট করান। তবে তার এই আকর্ষণীয় লাগার কৃত্রিম পন্থাগুলো কাজে লাগে নি। বরং ঘটে এর উল্টো টাই। আগের থেকে অনেকটাই বাজে দেখায় এই অভিনেত্রীকে।
সুস্মিতা সেন
১৯৯৪ সালে মিস ইউনিভার্সের মুকুট জয়ী সুস্মিতা নিজেকে আকর্ষণীয় করে তুলে স্তন বর্ধিতকরণ হিসেবে সিলিকন ইমপ্লিমেন্ট করেন। এরজন্য তাকে ছুরি কাচির নিচএও যেতে হয়। আরও মজার ব্যাপার হল পুরো বলিউডে সুস্মিতাই প্রথম নায়িকা ছিলেন যিনি ব্রেস্ট ইনহ্যান্সমেন্ট করান।
১৯৯৪ সালে মিস ইউনিভার্সের মুকুট জয়ী সুস্মিতা নিজেকে আকর্ষণীয় করে তুলে স্তন বর্ধিতকরণ হিসেবে সিলিকন ইমপ্লিমেন্ট করেন। এরজন্য তাকে ছুরি কাচির নিচএও যেতে হয়। আরও মজার ব্যাপার হল পুরো বলিউডে সুস্মিতাই প্রথম নায়িকা ছিলেন যিনি ব্রেস্ট ইনহ্যান্সমেন্ট করান।
বিপাশা বসু
সুস্মিতা সেনের দেখানো পথেই হেটেছেন বলিউডের অন্যতম পারফেক্ট দেহের অধিকারিণী বিপাসা বসু। ২০০৩ সালে ‘জিসম’ ছবিটি মুক্তির পরপরই বিপাশা ব্রেস্ট ইনহ্যান্সমেন্ট করান। হঠাৎ করে তার এই পরিবর্তন দর্শকের মনে প্রশ্ন তুললে খোদ বিপাশাই স্বীকার করেন যে তিনি তিনি নিজেকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেই এই সার্জারি করান।
সুস্মিতা সেনের দেখানো পথেই হেটেছেন বলিউডের অন্যতম পারফেক্ট দেহের অধিকারিণী বিপাসা বসু। ২০০৩ সালে ‘জিসম’ ছবিটি মুক্তির পরপরই বিপাশা ব্রেস্ট ইনহ্যান্সমেন্ট করান। হঠাৎ করে তার এই পরিবর্তন দর্শকের মনে প্রশ্ন তুললে খোদ বিপাশাই স্বীকার করেন যে তিনি তিনি নিজেকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেই এই সার্জারি করান।
প্রিয়াঙ্কা চোপড়া
বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা চোপড়া বোধহয় তার নাক নিয়ে তেমন সন্তুষ্ট চিলেন না। আর তাই নাককে একটি পারফেক্ট শেপে নিয়ে আসতে করিয়েছিলেন সার্জারি। যদিও প্রকৃত পক্ষে তা অস্বীকার করে এই অভিনেত্রী। কিন্তু অনেক দিন আগের প্রিয়াঙ্কা এবং এখনকার নাকে রয়েছে আকাশ পাতাল তফাৎ। আর যা আপনার চোখে পর্বে খুব সহজেই।
বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা চোপড়া বোধহয় তার নাক নিয়ে তেমন সন্তুষ্ট চিলেন না। আর তাই নাককে একটি পারফেক্ট শেপে নিয়ে আসতে করিয়েছিলেন সার্জারি। যদিও প্রকৃত পক্ষে তা অস্বীকার করে এই অভিনেত্রী। কিন্তু অনেক দিন আগের প্রিয়াঙ্কা এবং এখনকার নাকে রয়েছে আকাশ পাতাল তফাৎ। আর যা আপনার চোখে পর্বে খুব সহজেই।
শ্রীদেবী
সবচেয়ে মজার ব্যাপারটি ঘটে শ্রীদেবীর সাথে। যেই বয়সে এসে নায়িকারা সাধারণত ভাবতে শুরু করে তাদের ক্যারিয়ার শেষের দিকে। ঠিক সেই সময়টিতে নিজেকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে এসময়ের অভিনেত্রীদের সাথে পাল্লা দিতেই করিয়ে বসেন ব্রেস্ট ইনহ্যান্সমেন্ট। মিদিয়াতে ফলাও করে এ প্রসঙ্গে খবর ছাপা হলেও শ্রীদেবী তা অস্বীকার করেন । কিন্তু সার্জারির পর পরিবর্তন তো কাউকে ফাঁকি দেয়ার মতো কোন ব্যাপার নয়, চোখে তো পড়েই যায়।
সবচেয়ে মজার ব্যাপারটি ঘটে শ্রীদেবীর সাথে। যেই বয়সে এসে নায়িকারা সাধারণত ভাবতে শুরু করে তাদের ক্যারিয়ার শেষের দিকে। ঠিক সেই সময়টিতে নিজেকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে এসময়ের অভিনেত্রীদের সাথে পাল্লা দিতেই করিয়ে বসেন ব্রেস্ট ইনহ্যান্সমেন্ট। মিদিয়াতে ফলাও করে এ প্রসঙ্গে খবর ছাপা হলেও শ্রীদেবী তা অস্বীকার করেন । কিন্তু সার্জারির পর পরিবর্তন তো কাউকে ফাঁকি দেয়ার মতো কোন ব্যাপার নয়, চোখে তো পড়েই যায়।
প্রীতি জিনতা
মিষ্টি চেহারা এবং গালের টোল-এর জন্য বরাবরই প্রশংসিত নায়িকা প্রীতি জিনতা। ছবিতে সাবলীল উপস্থাপন এবং নিটোল চেহারা দর্শকের ছিল প্রিয়। কিন্তু ২০০৬ সালের কোন এক সময়ে করণ জোহর পরিচালিত ‘কাভি আলভিদা না কেহনা’য় নতুন চেহারায় উপস্থাপন হন এই অভিনেত্রী। এবং দর্শকের কাছ থেকে বেশ ইতিবাচক সাড়াও পান এই অভিনেত্রী। তবে এর পাশাপাশি এও খবর প্রকাশিত হতে থাকে যে তারুণ্য ধরে রাখতে বটোক্স ইনজেকশন ব্যবহার করেছেন।
মিষ্টি চেহারা এবং গালের টোল-এর জন্য বরাবরই প্রশংসিত নায়িকা প্রীতি জিনতা। ছবিতে সাবলীল উপস্থাপন এবং নিটোল চেহারা দর্শকের ছিল প্রিয়। কিন্তু ২০০৬ সালের কোন এক সময়ে করণ জোহর পরিচালিত ‘কাভি আলভিদা না কেহনা’য় নতুন চেহারায় উপস্থাপন হন এই অভিনেত্রী। এবং দর্শকের কাছ থেকে বেশ ইতিবাচক সাড়াও পান এই অভিনেত্রী। তবে এর পাশাপাশি এও খবর প্রকাশিত হতে থাকে যে তারুণ্য ধরে রাখতে বটোক্স ইনজেকশন ব্যবহার করেছেন।
কঙ্গনা রানাউত
কঙ্গনা রানাউত অবকাশ যাপনে ইতালিতে যান ২০০৯ সালে। তার পরপরই বাতাসে খবর ভাসতে থাকে ইতালিতে যেয়ে লিপ জব এবং সিলিকন ইমপ্লিমেন্ট করিয়েছেন এই অভিনেত্রী। যদিও কঙ্গনার পিআরও তা অস্বীকার করে বলেন, সার্জারির মতো সময়-সাপেক্ষ কোন অস্ত্রপচার করাননি। কিন্তু ‘রাসকেল’ ছবিতে এর সত্যতা সবার সামনে চলে আসে।
কঙ্গনা রানাউত অবকাশ যাপনে ইতালিতে যান ২০০৯ সালে। তার পরপরই বাতাসে খবর ভাসতে থাকে ইতালিতে যেয়ে লিপ জব এবং সিলিকন ইমপ্লিমেন্ট করিয়েছেন এই অভিনেত্রী। যদিও কঙ্গনার পিআরও তা অস্বীকার করে বলেন, সার্জারির মতো সময়-সাপেক্ষ কোন অস্ত্রপচার করাননি। কিন্তু ‘রাসকেল’ ছবিতে এর সত্যতা সবার সামনে চলে আসে।
শিল্পা শেঠী
আপনি যদি শিল্পা শেঠীর ৯০ দশকের বাজিগর সিনেমা আর ২০০০ সালে ‘ধারকান’ নিয়ে বসেন তবে নিশ্চিত ভাবতে থাকবেন এই দুইজন কি একই ব্যক্তি। ‘ধারকান’ ছবির পরিচালক বারবার শিল্পার প্লাস্টিক সার্জারির কথা স্বীকার করলেও খোদ শিল্পা অস্বীকার করে গিয়েছেন প্রতিনিয়ত।
আপনি যদি শিল্পা শেঠীর ৯০ দশকের বাজিগর সিনেমা আর ২০০০ সালে ‘ধারকান’ নিয়ে বসেন তবে নিশ্চিত ভাবতে থাকবেন এই দুইজন কি একই ব্যক্তি। ‘ধারকান’ ছবির পরিচালক বারবার শিল্পার প্লাস্টিক সার্জারির কথা স্বীকার করলেও খোদ শিল্পা অস্বীকার করে গিয়েছেন প্রতিনিয়ত।
নার্গিস ফকরি
রণবীর কাপুরের বিপরীতে ‘রকস্টার’ সিনেমা দিয়ে বলিউডে প্রবেশের পর দুটো কারনেই বরাবরই সমালোচিত হয়েছেন এই তারকা আর তা হল অভিনয়ে অদক্ষতা এবং উদয় চোপড়ার সাথে প্রেম। তবে মজার ব্যপার হল অন্যসব নায়িকাদের মতো নিজের লিপ জবকে লুকাননি কখনো। গ্ল্যামশেমকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি নিজে স্বীকার করেন যে ঠোঁটকে আরও আকর্ষণীয় করতেই ঠোঁট ফুলিয়েছেন এই অভিনেত্রী।
রণবীর কাপুরের বিপরীতে ‘রকস্টার’ সিনেমা দিয়ে বলিউডে প্রবেশের পর দুটো কারনেই বরাবরই সমালোচিত হয়েছেন এই তারকা আর তা হল অভিনয়ে অদক্ষতা এবং উদয় চোপড়ার সাথে প্রেম। তবে মজার ব্যপার হল অন্যসব নায়িকাদের মতো নিজের লিপ জবকে লুকাননি কখনো। গ্ল্যামশেমকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি নিজে স্বীকার করেন যে ঠোঁটকে আরও আকর্ষণীয় করতেই ঠোঁট ফুলিয়েছেন এই অভিনেত্রী।
চিত্রাঙ্গদা
চিত্রাঙ্গদাও আনুশকা শর্মা, নার্গিস ফকরির মতো নিজেকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে সাহায্য নিয়েছেন কৃত্রিমতার। তিনিও অন্য সবারই মতো লিপ জপ করিয়েছেন নিজেকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে
চিত্রাঙ্গদাও আনুশকা শর্মা, নার্গিস ফকরির মতো নিজেকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে সাহায্য নিয়েছেন কৃত্রিমতার। তিনিও অন্য সবারই মতো লিপ জপ করিয়েছেন নিজেকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে