সাময়িকী.কম
পুরস্কার
তো কতজনই পান, কিন্তু সেই পুরস্কার অন্যকে দান করে দেওয়ার মানসিকতা কজনের
থাকে? আর সেটা যদি হয় বিপুল অঙ্কের অর্থ! সেটা দান করতেও অনেক বড় মন থাকতে
হয়।
জার্মান ফুটবলার মেসুত ওজিল সে ধরনের মানসিকতারই একজন মানুষ, যিনি অবলীলায় আর্তের কল্যাণে দান করে দিতে পারেন বিশ্বকাপজয়ী দলের খেলোয়াড় হিসেবে পাওয়া নিজের অর্থ পুরস্কার।
ওজিল ঘোষণা করেছেন, বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য হিসেবে তিনি যে অর্থ পুরস্কার হিসেবে পেয়েছেন, তা ব্যবহার করবেন ২৩ জন দুস্থ ব্রাজিলীয় শিশুর চিকিত্সার পেছনে।
বিশ্বকাপ শুরুর আগেই অবশ্য এ ধরনের একটি পরিকল্পনা তিনি করেছিলেন। তখন অবশ্য কথা ছিল ১১ জন শিশুর চিকিত্সা-ব্যয় নির্বাহের। কিন্তু বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দে তিনি ঘোষণা করেছেন এই সংখ্যাটা ১১ হবে না, হবে ২৩ জন। এত সংখ্যা থাকতে ২৩ কেন বেছে নিলেন ওজিল? কারণটা খুবই সহজ। জার্মানির বিশ্বকাপ স্কোয়াডের খেলোয়াড়ের সংখ্যা যেহেতু ২৩, তাই এই সংখ্যাটির প্রতি ওজিলের এই পক্ষপাত।
বিশ্বকাপের সময় ব্রাজিলীয়দের আতিথেয়তায় মুগ্ধ হয়েই এই ব্যাপারটি তিনি করছেন বলে জানিয়েছেন, ‘হ্যাঁ, এটা আর কিছুই নয়। গত এক মাস ব্রাজিলে যে চমত্কার আতিথেয়তা পেয়েছি, আমার এই উদ্যোগ ব্যক্তিগতভাবে সেটাকেই ধন্যবাদ জানানো।’
বিশ্বকাপ জিতে প্রত্যেক জার্মান খেলোয়াড় প্রাইজমানি হিসেবে পেয়েছেন ২ লাখ ৪০ হাজার পাউন্ড। মেসুত ওজিলের এই উদ্যোগ ‘বিগ শো’ নামের একটি প্রকল্পের অংশ। যে প্রকল্পের উদ্দেশ্য দুস্থ শিশুদের সাহায্য করা। সূত্র: মেইল অনলাইন।
জার্মান ফুটবলার মেসুত ওজিল সে ধরনের মানসিকতারই একজন মানুষ, যিনি অবলীলায় আর্তের কল্যাণে দান করে দিতে পারেন বিশ্বকাপজয়ী দলের খেলোয়াড় হিসেবে পাওয়া নিজের অর্থ পুরস্কার।
ওজিল ঘোষণা করেছেন, বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য হিসেবে তিনি যে অর্থ পুরস্কার হিসেবে পেয়েছেন, তা ব্যবহার করবেন ২৩ জন দুস্থ ব্রাজিলীয় শিশুর চিকিত্সার পেছনে।
বিশ্বকাপ শুরুর আগেই অবশ্য এ ধরনের একটি পরিকল্পনা তিনি করেছিলেন। তখন অবশ্য কথা ছিল ১১ জন শিশুর চিকিত্সা-ব্যয় নির্বাহের। কিন্তু বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দে তিনি ঘোষণা করেছেন এই সংখ্যাটা ১১ হবে না, হবে ২৩ জন। এত সংখ্যা থাকতে ২৩ কেন বেছে নিলেন ওজিল? কারণটা খুবই সহজ। জার্মানির বিশ্বকাপ স্কোয়াডের খেলোয়াড়ের সংখ্যা যেহেতু ২৩, তাই এই সংখ্যাটির প্রতি ওজিলের এই পক্ষপাত।
বিশ্বকাপের সময় ব্রাজিলীয়দের আতিথেয়তায় মুগ্ধ হয়েই এই ব্যাপারটি তিনি করছেন বলে জানিয়েছেন, ‘হ্যাঁ, এটা আর কিছুই নয়। গত এক মাস ব্রাজিলে যে চমত্কার আতিথেয়তা পেয়েছি, আমার এই উদ্যোগ ব্যক্তিগতভাবে সেটাকেই ধন্যবাদ জানানো।’
বিশ্বকাপ জিতে প্রত্যেক জার্মান খেলোয়াড় প্রাইজমানি হিসেবে পেয়েছেন ২ লাখ ৪০ হাজার পাউন্ড। মেসুত ওজিলের এই উদ্যোগ ‘বিগ শো’ নামের একটি প্রকল্পের অংশ। যে প্রকল্পের উদ্দেশ্য দুস্থ শিশুদের সাহায্য করা। সূত্র: মেইল অনলাইন।