সাময়িকী.কম
আফসানা মিমি। অভিনেত্রী, পরিচালক। রান্নার একটি অনুষ্ঠান তৈরি করেছেন তিনি। নাম ‘নস্টালজিয়া’। বাঙালির ভোজনামার গল্প। প্রচারিত হবে আজ এটিএন নিউজে। কথা হলো তাঁর সঙ্গে।
‘রাঁধুনি রান্নাঘর’...
এটা ২০০১ সালের কথা। আমি তখন কাজ করতাম মাছরাঙাতে। ওই সময় প্রথম রান্নার অনুষ্ঠান তৈরি করি। একুশে টিভিতে প্রচারিত হয়েছিল ১৩ পর্ব আর চ্যানেল আইয়ে ২৬ পর্ব। রান্নার দায়িত্বে ছিলেন রবার্ট গোমেজ, উপস্থাপনা করেছেন তুষার খান। তারকা দম্পতিদেরও আমরা ওই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানাতাম। রান্না নিয়ে ওটাই ছিল আমার প্রথম অনুষ্ঠান।
আবার রান্নার অনুষ্ঠান...
এটিএন নিউজের মুন্নী সাহা আমার ছোটবেলার বন্ধু। ও খাবারের ঐতিহ্য নিয়ে একটা অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা করে। পরিকল্পনাটি নিয়ে আমাদের মধ্যে আলোচনা হয়। এরপর আমরা বিশিষ্ট ডিজাইনার চন্দ্রশেখর সাহার সঙ্গে কথা বলি। কারণ, আমরা তাঁকেই উপস্থাপক হিসেবে ভেবেছি। খাবারের ব্যাপারে তাঁর অভিজ্ঞতা বলে শেষ করা যাবে না। তিনি রাজি হলেন। কিছু পরামর্শ দিলেন। তাঁর পরামর্শ আর আমাদের ভাবনা মিলিয়েই তৈরি হলো অনুষ্ঠানটি।
অতিথি...
আমরা আঞ্চলিক খাবারকে প্রাধান্য দিয়েছি। আর অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি খুব সাধারণ কোনো পরিবার, কিংবা বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব, আবার তারকা দম্পতি। তাঁরা নিজেদের অঞ্চলের খাবার এখানে রান্না করছেন। রান্নার ফাঁকে চলে আড্ডা।
পুরো অনুষ্ঠানই বাইরে...
‘নস্টালজিয়া’ অনুষ্ঠানটি স্টুডিওর বাইরে তৈরি করা হয়েছে। পুবাইলে একটা বাড়িতে আমরা কাজটি করেছি। একটা অন্য রকম আবহ আমরা তুলে ধরতে চেয়েছি।
আমার রান্না...
আমি খুব ভালো রান্না করি। কাজের ফাঁকে যখন বাসায় থাকি, রান্না করি। ভাপ দিয়ে খাবার তৈরি আমার খুব পছন্দ।
সামনের পরিকল্পনা...
‘নস্টালজিয়া’ অনুষ্ঠানের রান্না আর গল্পগুলো নিয়ে সামনে বই বের করব। আর অনুষ্ঠানটি নিয়েও অনেক পরিকল্পনা আছে।
আফসানা মিমি। অভিনেত্রী, পরিচালক। রান্নার একটি অনুষ্ঠান তৈরি করেছেন তিনি। নাম ‘নস্টালজিয়া’। বাঙালির ভোজনামার গল্প। প্রচারিত হবে আজ এটিএন নিউজে। কথা হলো তাঁর সঙ্গে।
‘রাঁধুনি রান্নাঘর’...
এটা ২০০১ সালের কথা। আমি তখন কাজ করতাম মাছরাঙাতে। ওই সময় প্রথম রান্নার অনুষ্ঠান তৈরি করি। একুশে টিভিতে প্রচারিত হয়েছিল ১৩ পর্ব আর চ্যানেল আইয়ে ২৬ পর্ব। রান্নার দায়িত্বে ছিলেন রবার্ট গোমেজ, উপস্থাপনা করেছেন তুষার খান। তারকা দম্পতিদেরও আমরা ওই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানাতাম। রান্না নিয়ে ওটাই ছিল আমার প্রথম অনুষ্ঠান।
আবার রান্নার অনুষ্ঠান...
এটিএন নিউজের মুন্নী সাহা আমার ছোটবেলার বন্ধু। ও খাবারের ঐতিহ্য নিয়ে একটা অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা করে। পরিকল্পনাটি নিয়ে আমাদের মধ্যে আলোচনা হয়। এরপর আমরা বিশিষ্ট ডিজাইনার চন্দ্রশেখর সাহার সঙ্গে কথা বলি। কারণ, আমরা তাঁকেই উপস্থাপক হিসেবে ভেবেছি। খাবারের ব্যাপারে তাঁর অভিজ্ঞতা বলে শেষ করা যাবে না। তিনি রাজি হলেন। কিছু পরামর্শ দিলেন। তাঁর পরামর্শ আর আমাদের ভাবনা মিলিয়েই তৈরি হলো অনুষ্ঠানটি।
অতিথি...
আমরা আঞ্চলিক খাবারকে প্রাধান্য দিয়েছি। আর অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি খুব সাধারণ কোনো পরিবার, কিংবা বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব, আবার তারকা দম্পতি। তাঁরা নিজেদের অঞ্চলের খাবার এখানে রান্না করছেন। রান্নার ফাঁকে চলে আড্ডা।
পুরো অনুষ্ঠানই বাইরে...
‘নস্টালজিয়া’ অনুষ্ঠানটি স্টুডিওর বাইরে তৈরি করা হয়েছে। পুবাইলে একটা বাড়িতে আমরা কাজটি করেছি। একটা অন্য রকম আবহ আমরা তুলে ধরতে চেয়েছি।
আমার রান্না...
আমি খুব ভালো রান্না করি। কাজের ফাঁকে যখন বাসায় থাকি, রান্না করি। ভাপ দিয়ে খাবার তৈরি আমার খুব পছন্দ।
সামনের পরিকল্পনা...
‘নস্টালজিয়া’ অনুষ্ঠানের রান্না আর গল্পগুলো নিয়ে সামনে বই বের করব। আর অনুষ্ঠানটি নিয়েও অনেক পরিকল্পনা আছে।