সাময়িকী ডেস্ক:
বৃক্ষের প্রতি দুর্বলতাই যাকে কাছে টানে, বৃক্ষই যার ভালোবাসা, বৃক্ষরোপণ এবং বিতরণ করে শাহজাদপুরের সর্বস্তরের মানুষের ভালোবাসা অর্জন করেছেন শাহজাদপুর পৌর এলাকার আঃ মতিনের পুত্র কামরুল হাসান হিরোক।
ছোটবেলা থেকেই বিভিন্ন ফুলের গাছ রোপণ এবং পরিচর্যা করেই বেড়ে উঠা। বাড়ির আঙ্গিনায় সখের ফুলের বাগান এবং বিভিন্ন ফলের গাছ রোপণ করেন। সে গাছে যখন ফল ধরতো তখন আনন্দে আত্মহারা হয়ে পড়েন। একটি গাছে ফল ধরলে সে থেকে আরো উৎসাহ পান। একপ্রকার নেশায় পরিণত হয় তার বৃক্ষপ্রেম। ৩০ বছর বয়সী এক তরুণ। রাজনীতির সাথে যুক্ত। সে বর্তমানে শাহজাদপুর পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি এবং সিরাজগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য। রাজনীতি করলেও রাজনীতির চেয়ে তাকে বৃক্ষই বেশি কাছে টানে। নোংরা রাজনীতি পছন্দ করেন না। একারনেই সকল সমাজে অতিঅল্প বয়সে মানুষের ভালোবাসা অর্জন করেন। বৃক্ষ নিধন রোধেও ভূমিকা রাখেন। উপজেলার কোথাও বৃক্ষনিধন দেখলে তাকে পরামর্শ দিয়ে বেড়ান একটি বৃক্ষ নিধন করলে যেন ৫টি বৃক্ষ রোপণ করেন। তিনি ইতোমধ্যে রাজনীতির কর্মসূচির পাশাপাশি উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ব্যক্তি উদ্যোগে প্রায় ৫ হাজার গাছের চারা বিতরণ করেন। এর মধ্যে রয়েছে, ফল, ফুল এবং ঔষধি গাছের চারা।
তিনি ইতোমধ্যে প্রায় ৭ হাজার গাছের চারা রোপণও করেন। তার এই বৃক্ষরোপণ ধারাবাহিকতায় গত ৫ মে শাহজাদপুর রবিন্দ্র কাছারিবাড়ীতে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচটি ইমাম বৃক্ষরোপণ করেন। চলতি মাসের ৫তারিখে শাহজাদপুর উপজেলা পরিষদে উদ্বোধন করেন আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক সচিব জহিরুল হক দুলাল। একান্ত সাক্ষাতকারে হিরোক বলেন, আমি ছোটবেলা থেকেই বিভিন্ন প্রকার গাছ লাগাতাম। গাছ লাগিয়ে গাছ পরিচর্যা করতাম আমার অনেক ভালো লাগে। আরো ভালো লাগে, যখন আমার রোপণ করা গাছে ফল ফলে। তা দেখে ব্যাপক উৎসাহ পাই। আরো গাছ লাগাতে ইচ্ছে করে। তিনি বলেন, বৃক্ষ নিধনে পরিবেশ আজ হুমকির মুখে, এই হুমকির হাত থেকে পরিকল্পিত নগরায়ন তথা জীবের অস্তিত্ব রক্ষায় সবুজ বিপ্লব ও সামাজিক বনায়ন একান্ত অপরিহার্য। এজন্য তিনি ব্যাক্তিগত উদ্যেগে বৃক্ষরোপণ কর্মসুচি শুরু করেন। তিনি জানান, আমি রাজনীতি করি তাতে কি হয়েছে। রাজনীতি থেকে বৃক্ষ আমাকে বেশি কাছে টানে। আমি যতদিন বেঁচে থাকবো যতদিন সার্মথ থাকবে, ততদিন বৃক্ষরোপণ করে যাবো এবং মানুষ যাতে করে বৃক্ষরোপণের প্রতি মনোযোগী হয়। সেইদিকে মানুষকে উৎসাহ দিয়ে যাবো।
বৃক্ষের প্রতি দুর্বলতাই যাকে কাছে টানে, বৃক্ষই যার ভালোবাসা, বৃক্ষরোপণ এবং বিতরণ করে শাহজাদপুরের সর্বস্তরের মানুষের ভালোবাসা অর্জন করেছেন শাহজাদপুর পৌর এলাকার আঃ মতিনের পুত্র কামরুল হাসান হিরোক।
কামরুল হাসান হিরোক |
তিনি ইতোমধ্যে প্রায় ৭ হাজার গাছের চারা রোপণও করেন। তার এই বৃক্ষরোপণ ধারাবাহিকতায় গত ৫ মে শাহজাদপুর রবিন্দ্র কাছারিবাড়ীতে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচটি ইমাম বৃক্ষরোপণ করেন। চলতি মাসের ৫তারিখে শাহজাদপুর উপজেলা পরিষদে উদ্বোধন করেন আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক সচিব জহিরুল হক দুলাল। একান্ত সাক্ষাতকারে হিরোক বলেন, আমি ছোটবেলা থেকেই বিভিন্ন প্রকার গাছ লাগাতাম। গাছ লাগিয়ে গাছ পরিচর্যা করতাম আমার অনেক ভালো লাগে। আরো ভালো লাগে, যখন আমার রোপণ করা গাছে ফল ফলে। তা দেখে ব্যাপক উৎসাহ পাই। আরো গাছ লাগাতে ইচ্ছে করে। তিনি বলেন, বৃক্ষ নিধনে পরিবেশ আজ হুমকির মুখে, এই হুমকির হাত থেকে পরিকল্পিত নগরায়ন তথা জীবের অস্তিত্ব রক্ষায় সবুজ বিপ্লব ও সামাজিক বনায়ন একান্ত অপরিহার্য। এজন্য তিনি ব্যাক্তিগত উদ্যেগে বৃক্ষরোপণ কর্মসুচি শুরু করেন। তিনি জানান, আমি রাজনীতি করি তাতে কি হয়েছে। রাজনীতি থেকে বৃক্ষ আমাকে বেশি কাছে টানে। আমি যতদিন বেঁচে থাকবো যতদিন সার্মথ থাকবে, ততদিন বৃক্ষরোপণ করে যাবো এবং মানুষ যাতে করে বৃক্ষরোপণের প্রতি মনোযোগী হয়। সেইদিকে মানুষকে উৎসাহ দিয়ে যাবো।