সাময়িকী.কম
পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় শহর করাচি ও দক্ষিণ পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশে প্রচণ্ড দাবদাহে অন্তত ১২২ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা জানিয়েছে। শনিবার (২০ জুন) বন্দরনগরী করাচিতে তাপমাত্রা ছিল ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটাই পাকিস্তানের ইতিহাসে দ্বিতীয় প্রচণ্ড দাবদাহ। এর আগে ১৯৭৯ সালের জুন মাসে কিছু সময়ের জন্য তাপমাত্রা ছিল ৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
প্রদেশের স্বাস্থ্যসচিব সাইয়েদ মেনংনিজু জানিয়েছেন, গত শনিবার করাচি শহরে অন্তত ১১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর সিন্ধু প্রদেশের ৩টি জেলায় আরো আটজনের মৃত্যু হয়েছে।
স্বাস্থ্যসচিব বলেন, প্রদেশের সরকার সকল হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য জরুরি অবস্থা আরোপ করেছে। হাসপাতালের ডাক্তার এবং স্টাফদের ছুটি বাতিল করেছে। হাসপাতালগুলোতে অতিরিক্ত ওষুধ সরবরাহ করা হয়েছে। জিন্না হাসপাতালের জরুরি বিভাগের প্রধান ডা. সিমিন জামালী জানান, শুধু জিন্না হাসপাতালেই ১০০ জনের মৃত্যু হয়েছে। তারা সবাই হিট স্ট্রোকে মারা গেছে বলেও জানান তিনি। আর রোগী বা ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে বেশির ভাগই হচ্ছে বয়স্ক মানুষ। সূত্র : আল জাজিরা
পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় শহর করাচি ও দক্ষিণ পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশে প্রচণ্ড দাবদাহে অন্তত ১২২ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা জানিয়েছে। শনিবার (২০ জুন) বন্দরনগরী করাচিতে তাপমাত্রা ছিল ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটাই পাকিস্তানের ইতিহাসে দ্বিতীয় প্রচণ্ড দাবদাহ। এর আগে ১৯৭৯ সালের জুন মাসে কিছু সময়ের জন্য তাপমাত্রা ছিল ৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
প্রদেশের স্বাস্থ্যসচিব সাইয়েদ মেনংনিজু জানিয়েছেন, গত শনিবার করাচি শহরে অন্তত ১১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর সিন্ধু প্রদেশের ৩টি জেলায় আরো আটজনের মৃত্যু হয়েছে।
স্বাস্থ্যসচিব বলেন, প্রদেশের সরকার সকল হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য জরুরি অবস্থা আরোপ করেছে। হাসপাতালের ডাক্তার এবং স্টাফদের ছুটি বাতিল করেছে। হাসপাতালগুলোতে অতিরিক্ত ওষুধ সরবরাহ করা হয়েছে। জিন্না হাসপাতালের জরুরি বিভাগের প্রধান ডা. সিমিন জামালী জানান, শুধু জিন্না হাসপাতালেই ১০০ জনের মৃত্যু হয়েছে। তারা সবাই হিট স্ট্রোকে মারা গেছে বলেও জানান তিনি। আর রোগী বা ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে বেশির ভাগই হচ্ছে বয়স্ক মানুষ। সূত্র : আল জাজিরা