সাময়িকী.কম
আর এক ঘন্টা পর অন্যরকম এক লক্ষ্য নিয়ে কোপার ফাইনালে মাঠে নামবে মেসির আর্জেন্টিনা। ম্যাচটি শুরু হবে আজ বাংলাদেশ সময় রাত ২ টায়।
এক দিকে মেসি-আগুয়েরোর সাথে ডি মারিয়া-তেভেজ-রোমেরোরা থাকছেন, অন্যদিকে সানচেজ-ভিদালের পাশে তেমনি ভার্গাস-মেডেল-ব্রাভোরা। একটি ট্রফি হয়তো বদলে দেবে দেশ দুটির ফুটবলীয় গতিপথ। পাইয়ে দেবে অন্যরকম ভুলতে বসা এক স্বাদের বিচ্ছুরণ।
আর্জেন্টিনা সাবেক বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন, দক্ষিণ আমেরিকার ফুটবল শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়েও দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৪ বারের টাইটেলধারী তারা। চিলি সেখানে প্রথম শিরোপার সন্ধানে। কিন্তু আর্জেন্টিনার সর্বশেষ কোপা ছিল ২২ বছর আগে। চিলি কোপা আমেরিকার ৯৯ বছরের ইতিহাসে চারবার ফাইনাল খেলেছে কিন্তু শিরোপা ছুঁতে পারেনি একবারও। কিন্তু স্বাগতিক হয়ে এবার বেশ নৈপুণ্যই দেখিয়ে চলছে দলটি। টুর্নামেন্টে অপরাজিত দলটি সর্বোচ্চ ১৩টি গোল করেছে ফাইনালে আসার পথে। আরেক অপরাজিত আর্জেন্টিনার সেখানে ১০টি, যার ৬টিই আবার সেমিফাইনালে প্যারাগুয়ের বিপক্ষে।
উল্লেখ্য, ১৯১৬ সালে লাতিন আমেরিকার সেরা এ টুর্নামেন্টে আর্জেন্টিনার কাছে ৬-১ হারার ইতিহাস আছে চিলির। আগের ছয় বারের কোপা আয়োজক চিলি থেকে চারবার শিরোপা নিয়ে ফিরেছে আর্জেন্টাইনরা। তার মধ্যে আছে ১৯৫৫ সালের কোপার ফাইনালে চিলির বিপক্ষে ১-০ গোলে জয়ের স্মৃতিও। ১৯৭৩ সালের পর আর্জেন্টিনাকে একবারই হারিয়েছে চিলি, ২০০৮ সালের বিশ্বকাপের বাছাইয়ে ১-০ তে। চিলির বিপক্ষে সর্বশেষ ম্যাচে ২০১২ সালে গোল করেছিলেন মেসি। ২-১ গোলে জিতেছিল আর্জেন্টিনা। চলতি কোপায় মাত্র ১ গোল পাওয়া মেসি যেমন বলেই রেখেছেন, ফুটবল দেবতা ফাইনালের জন্যই হয়তো তার গোলটি তুলে রেখেছেন।
আর এক ঘন্টা পর অন্যরকম এক লক্ষ্য নিয়ে কোপার ফাইনালে মাঠে নামবে মেসির আর্জেন্টিনা। ম্যাচটি শুরু হবে আজ বাংলাদেশ সময় রাত ২ টায়।
এক দিকে মেসি-আগুয়েরোর সাথে ডি মারিয়া-তেভেজ-রোমেরোরা থাকছেন, অন্যদিকে সানচেজ-ভিদালের পাশে তেমনি ভার্গাস-মেডেল-ব্রাভোরা। একটি ট্রফি হয়তো বদলে দেবে দেশ দুটির ফুটবলীয় গতিপথ। পাইয়ে দেবে অন্যরকম ভুলতে বসা এক স্বাদের বিচ্ছুরণ।
আর্জেন্টিনা সাবেক বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন, দক্ষিণ আমেরিকার ফুটবল শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়েও দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৪ বারের টাইটেলধারী তারা। চিলি সেখানে প্রথম শিরোপার সন্ধানে। কিন্তু আর্জেন্টিনার সর্বশেষ কোপা ছিল ২২ বছর আগে। চিলি কোপা আমেরিকার ৯৯ বছরের ইতিহাসে চারবার ফাইনাল খেলেছে কিন্তু শিরোপা ছুঁতে পারেনি একবারও। কিন্তু স্বাগতিক হয়ে এবার বেশ নৈপুণ্যই দেখিয়ে চলছে দলটি। টুর্নামেন্টে অপরাজিত দলটি সর্বোচ্চ ১৩টি গোল করেছে ফাইনালে আসার পথে। আরেক অপরাজিত আর্জেন্টিনার সেখানে ১০টি, যার ৬টিই আবার সেমিফাইনালে প্যারাগুয়ের বিপক্ষে।
উল্লেখ্য, ১৯১৬ সালে লাতিন আমেরিকার সেরা এ টুর্নামেন্টে আর্জেন্টিনার কাছে ৬-১ হারার ইতিহাস আছে চিলির। আগের ছয় বারের কোপা আয়োজক চিলি থেকে চারবার শিরোপা নিয়ে ফিরেছে আর্জেন্টাইনরা। তার মধ্যে আছে ১৯৫৫ সালের কোপার ফাইনালে চিলির বিপক্ষে ১-০ গোলে জয়ের স্মৃতিও। ১৯৭৩ সালের পর আর্জেন্টিনাকে একবারই হারিয়েছে চিলি, ২০০৮ সালের বিশ্বকাপের বাছাইয়ে ১-০ তে। চিলির বিপক্ষে সর্বশেষ ম্যাচে ২০১২ সালে গোল করেছিলেন মেসি। ২-১ গোলে জিতেছিল আর্জেন্টিনা। চলতি কোপায় মাত্র ১ গোল পাওয়া মেসি যেমন বলেই রেখেছেন, ফুটবল দেবতা ফাইনালের জন্যই হয়তো তার গোলটি তুলে রেখেছেন।