সাময়িকী.কম : স্ট্যানফোর্ড ডোলমান ট্র্যাভেল বুক অব দ্য ইয়ার ব্রিটেনে প্রচলিত ভ্রমণবিষয়ক বইয়ের বড় দুটি পুরস্কারের অন্যতম। স্ট্যানফোর্ড ডোলমান ট্র্যাভেল বুক অব দ্য ইয়ারের সংক্ষিপ্ত তালিকায় এবার স্থান পেয়েছে ছয়টি বই।
এগুলোর মধ্যে রয়েছে ফিলিপ মার্সডেনের 'রাইজিং গ্রাউন্ড : আ সার্চ ফর দ্য স্পিরিট অব প্লেস', হেলেনা আটলির 'দ্য ল্যান্ড হয়ার লেমনস গ্রৌ', হোরেশিও ক্লেয়ারের 'ডাউন টু দ্য সি ইন শিপ', জেনস মুহলিংয়ের 'আ জার্নি ইন টু রাশিয়া', এলিজাবেথ পিসানির 'ইন্দোনেশিয়া এট্সেটরা' এবং নিক হান্টের 'ওয়াকিং দ্য উডস অ্যান্ড ওয়াটার'।
তালিকায় স্থান পাওয়া বইগুলো পাঠকদের দৃষ্টির সামনে ভিন্ন ভিন্ন বিস্ময়ের দরজা খুলে দেয়। কর্নওয়ালে তাঁর প্রত্যন্ত গোলাবাড়ির আশপাশের দৃশ্যাবলির মধ্যে কী কী সব রহস্য রয়েছে, সেগুলোই ফিলিপ মার্সডেন তুলে ধরেছেন তাঁর 'রাইজিং গ্রাউন্ড : আ সার্চ ফর দ্য স্পিরিট অব প্লেস' শিরোনামের বইটিতে। ইন্দোনেশিয়া ভ্রমণ করে নিজের অভিজ্ঞতার একেবারে গভীরের কথা বলেছেন পিসানি তাঁর 'ইন্দোনেশিয়া এট্সেটরা' গ্রন্থে।
বিচারকদের প্রধান বার্নাবি রজারসন বলেন, এবারের সংক্ষিপ্ত তালিকায় স্থান পাওয়া লেখকরা তাঁদের শৈলী, রসবোধ এবং দায়বদ্ধতা দিয়ে ভ্রমণকথার গৌরব অক্ষুণ্ন রাখার চেষ্টা করেছেন।
এগুলোর মধ্যে রয়েছে ফিলিপ মার্সডেনের 'রাইজিং গ্রাউন্ড : আ সার্চ ফর দ্য স্পিরিট অব প্লেস', হেলেনা আটলির 'দ্য ল্যান্ড হয়ার লেমনস গ্রৌ', হোরেশিও ক্লেয়ারের 'ডাউন টু দ্য সি ইন শিপ', জেনস মুহলিংয়ের 'আ জার্নি ইন টু রাশিয়া', এলিজাবেথ পিসানির 'ইন্দোনেশিয়া এট্সেটরা' এবং নিক হান্টের 'ওয়াকিং দ্য উডস অ্যান্ড ওয়াটার'।
তালিকায় স্থান পাওয়া বইগুলো পাঠকদের দৃষ্টির সামনে ভিন্ন ভিন্ন বিস্ময়ের দরজা খুলে দেয়। কর্নওয়ালে তাঁর প্রত্যন্ত গোলাবাড়ির আশপাশের দৃশ্যাবলির মধ্যে কী কী সব রহস্য রয়েছে, সেগুলোই ফিলিপ মার্সডেন তুলে ধরেছেন তাঁর 'রাইজিং গ্রাউন্ড : আ সার্চ ফর দ্য স্পিরিট অব প্লেস' শিরোনামের বইটিতে। ইন্দোনেশিয়া ভ্রমণ করে নিজের অভিজ্ঞতার একেবারে গভীরের কথা বলেছেন পিসানি তাঁর 'ইন্দোনেশিয়া এট্সেটরা' গ্রন্থে।
বিচারকদের প্রধান বার্নাবি রজারসন বলেন, এবারের সংক্ষিপ্ত তালিকায় স্থান পাওয়া লেখকরা তাঁদের শৈলী, রসবোধ এবং দায়বদ্ধতা দিয়ে ভ্রমণকথার গৌরব অক্ষুণ্ন রাখার চেষ্টা করেছেন।