সাময়িকী.কম
শওকত মাহমুদ বলেন, ‘গণতন্ত্রের ঐতিহ্যের ধারক জাতীয় প্রেস ক্লাব আজ চক্রান্তে আক্রান্ত। দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভার নাম করে একশ্রেণীর সাংবাদিক অবৈধভাবে কমিটি গঠন করেছেন। তারা এখন রুম দখল করে বসে আছেন।’
এই কমিটিকে যে কোনো সময় নির্বাচন দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আপনারা যদি নির্বাচনে জিততে পারেন তাহলে হাতে চুরি পড়ে নেব। যারা এ কমিটিতে আছেন তারা কোনো দিনই নির্বাচিত হননি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের গায়ে এক বিন্দু রক্ত থাকতেও অবৈধ এ দখলদারদের কাছে প্রেস ক্লাব ছেড়ে দেব না। তাদের কোনো সিদ্ধান্তই আমরা গ্রহণ করব না। সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে যারা নির্বাচিত হবে, তাদের কাছেই ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে।’
‘অবৈধ কমিটির’ সিদ্ধান্তের নামে কোনো স্বার্থ সংশ্লিষ্ট সিদ্ধান্ত নিলে এর সমুচিত জবাব দেওয়া হবে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে শওকত মাহমুদ বলেন, ‘প্রেস ক্লাবের ক্ষমতায় থাকা আমাদের উদ্দেশ্য নয়, এই ঐতিহ্যবাহী ক্লাবের গণতন্ত্র রক্ষাই আমাদের উদ্দেশ্য। এই ক্লাব নিয়ে কোনো রাজনীতি চাই না, গণতন্ত্র চাই।’
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমদ বলেন, ‘তথাকথিত একটি দ্বিবার্ষিক সভা ডেকে অবৈধ কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা বর্তমান নির্বাচিত কমিটির নেতাদের কক্ষ দখল করে রেখেছে। এটা সাধারণ সদস্যরা মানে না। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী একটি নির্বাচিত কমিটির কাছে আমরা দায়িত্ব হস্তান্তর করব। এ জন্য শিগগিরই একটি নির্বাচন দেওয়া হবে।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন, বিএফইউজের সাবেক সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, মহাসচিব এম এ আজিজ, ডিইউজের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ বাকের হোসাইন প্রমুখ। সভা পরিচালনা করেন, ডিইউজের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম প্রধান।
সাময়িকী ডেস্ক : স্বঘোষিত জাতীয় প্রেসক্লাবের কমিটিকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে চলে যাওয়ার আলটিমেটাম দিয়েছেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) একাংশের সভাপতি শওকত মাহমুদ। জাতীয় প্রেস ক্লাবের নবগঠিত কমিটিকে ‘দখলদার কমিটি’ আখ্যা দিয়ে তাদেরকে ক্লাবের সদস্যদের কাছে ক্ষমা চেয়ে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ করার দাবি জানিয়েছেন তিনি। এ দাবি না মানলে আগামী ৪ জুন থেকে কঠোর কর্মসূচি পালন করা হবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।
সোমবার (১ মে) জাতীয় প্রেস ক্লাব প্রাঙ্গণে আয়োজিত ‘প্রেস ক্লাব দখলদারিত্বের প্রতিবাদে সাংবাদিকদের বিক্ষোভ সমাবেশ’ থেকে তিনি এ দাবি জানান।
শওকত মাহমুদ বলেন, ‘গণতন্ত্রের ঐতিহ্যের ধারক জাতীয় প্রেস ক্লাব আজ চক্রান্তে আক্রান্ত। দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভার নাম করে একশ্রেণীর সাংবাদিক অবৈধভাবে কমিটি গঠন করেছেন। তারা এখন রুম দখল করে বসে আছেন।’
এই কমিটিকে যে কোনো সময় নির্বাচন দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আপনারা যদি নির্বাচনে জিততে পারেন তাহলে হাতে চুরি পড়ে নেব। যারা এ কমিটিতে আছেন তারা কোনো দিনই নির্বাচিত হননি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের গায়ে এক বিন্দু রক্ত থাকতেও অবৈধ এ দখলদারদের কাছে প্রেস ক্লাব ছেড়ে দেব না। তাদের কোনো সিদ্ধান্তই আমরা গ্রহণ করব না। সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে যারা নির্বাচিত হবে, তাদের কাছেই ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে।’
‘অবৈধ কমিটির’ সিদ্ধান্তের নামে কোনো স্বার্থ সংশ্লিষ্ট সিদ্ধান্ত নিলে এর সমুচিত জবাব দেওয়া হবে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে শওকত মাহমুদ বলেন, ‘প্রেস ক্লাবের ক্ষমতায় থাকা আমাদের উদ্দেশ্য নয়, এই ঐতিহ্যবাহী ক্লাবের গণতন্ত্র রক্ষাই আমাদের উদ্দেশ্য। এই ক্লাব নিয়ে কোনো রাজনীতি চাই না, গণতন্ত্র চাই।’
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমদ বলেন, ‘তথাকথিত একটি দ্বিবার্ষিক সভা ডেকে অবৈধ কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা বর্তমান নির্বাচিত কমিটির নেতাদের কক্ষ দখল করে রেখেছে। এটা সাধারণ সদস্যরা মানে না। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী একটি নির্বাচিত কমিটির কাছে আমরা দায়িত্ব হস্তান্তর করব। এ জন্য শিগগিরই একটি নির্বাচন দেওয়া হবে।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন, বিএফইউজের সাবেক সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, মহাসচিব এম এ আজিজ, ডিইউজের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ বাকের হোসাইন প্রমুখ। সভা পরিচালনা করেন, ডিইউজের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম প্রধান।